Mazadul Hasan Shishir:
CBM:
সি,বি,এম এর অর্থ হচ্ছে কিউবিক মিটার। নিম্নলিখিত উপায়ে ১কাটুন মালের সি,বি,এম নির্ণয় করা যায়। কাটুনের (দৈর্ঘ Xপ্রস্থXউচ্চতা)/১০ ০০ ০০০
দৈর্ঘ Xপ্রস্থXউচ্চতা
CBM = ————————————–
১০ ০০ ০০০
# Total CBM= 1 Carton CBM X Total Carton
৩ ধ রনের Container পাওয়া যায়।
(১) ২০” Normal Container যাতে ২৭-২৯ CBM মাল ধরে।
(২) 40″ Normal Container যাতে ৫৪-৫৬ CBM মাল ধরে।
(৩)40″ Container যাতে ৬৪-৬৭ CBM মাল ধরে।
সাধারনত ২ ভাবে Container ভাড়া করা হয়
(1)FCL: Full Container Load
(2)LCL: Light Container Load
অনেক Sr.Merchandiser আছে যারা ৫/৬ বছর Merchandising করছে কিন্তু দু:খ জনক হলেও সত্য তারা সঠিক ভাবে Carton Consumption & Costing করতে পারে না। Suppler যে Consumption& Costing নির্ভর করে। এতে দেখা যায় Suppler ইচ্ছা মত টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আপনি নিজেও বুঝেন না।
Carton এর স্কয়ার মিটার এবং আয়তন
Steap: 1
{ L+W+6CM} X {W + H+ 4CM}
——————————————- X 2 =Sq. Mtr
10000
Steap: 2
Total Sq MtrXSq Mtr Valu = 1 Pc carton price
Sewing Thread:
(Order Quantity*XConsumption)
————————————————- +10%
4000
এখন মনে রাখতে হবে যে আপনার অডারের colour কয়টা colour অনুযায়ি আলাদা আলাদা বের করে, মোট যোগ দিয়ে বের করবেন। আমি colour অনুযায়ি আলাদা আলাদা ভাবে বের করতে বলি। কারন colour অনুযায়ি sewing thread আলাদা আলাদা আমরা ব্যবহার করি সে জন্য একবারে বের করলে দেখা যায় পয়েন্টের কারনে ১/২ কোন কম পরে।
Primary Consumption নিয়ে অনেক কথা বলছি। ভেবে ছিলাম Polo Shirt Consumtion দিবো কিন্তু হটাৎ ভাবলাম Marker Consumption নিয়ে আলোচনা করি। Marker Consumption সব সময় ২০ পিচ Garments এর Marker Consumption দেয়।এটা মূলত Confirm order এর ক্ষেত্রে করা হয়।এখানে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে।২০ পিছ Consumtion থেকে আমরা ১২ পিছের Consumtion বের করব।
Marker Consumption :-
Marker LenthXMarker WithXGSM/ 1550/1000/Marker ConsumptionXDZN+7%
এটা শুধু Body Consumtion পাওয়া যাবে। তবে Primary Consumption থেকে Marker Consumtion এ Fabric কম লাগে।Marker Consumtion এ একুরেট Fabric এর Consumtion পাওয়া যায়।
Packing List ৪ প্রকার।
(1) Solid Colour Solid Size.
(2) Solid Colour Assort Size.
(3) Assort Colour Assort Size.
(4) Assort Colour Solid Size.
বাংলাদেশে বেশির ভাগ ২ প্রকার packing list করা হয়
(1)Solid Colour Solid Size
(2)Assort Colour Assort Size.
Packing List এ যে বিষয় গুলো উল্লেখ করতে হয়। সে গুলা নিন্মরুপ:-
(1)Buyer Name (2)Order No (3)P O No (4)Item (5)Fabrication & GSM (6)Inspection Date (7)Ex- Factory Date (8)CBM (9)Order Quantity (10)Shipped Quantity (11)Short/Extra Quantity (12)Carton Quantity (13)Price/Piece (14)Shipped Garments value (15)Garments Qty in per carton (16)Gross Weight (17)Net weight (18)Carton measerement (19)Factory Name & Address (20)Shipping Mark (21)Side Mark (22)Colour Name (23)Destination (24) Shipping Line (25)Ratio (26)Ship of Mood (27)Garment Department.
Woven Pant Consumption
Pant এর Consumtion জন্য ৪ টি part সম্পক্ষে ভাল ধারনা থাকতে হবে।
1.Body
2.Back Pocket
3.Side Pocket
4.Belt Loop
[{(Body Length*Body Thigh weight)*No of parts}+{(Back Pocket Length*Back Pocket weight) *No of parceX No of Pocket}+{(Bag Pocket Length*Bag Pocket weight) * No of parce*No of pocket}+{(Belt Loop Length*Belt Loop weight)*No of parce*2}*12]/Fabric width *36
=yeards
[Note: Allowance জোগ করে নিবেন। Side Pocket Fabric সাধারণত Body Fabric থেকে আলাদা হয়।]
বিষয়: Measurement সম্পর্কে।
Measurement শব্দের অর্থ পরিমাপ। Garments এর ভাষায় পোশাকের পরিমাপ করাকে Measurement বলে। Garments শিল্পে দুই ধরনের Measurement ব্যবহার করা হয়।
১) C.M. Measurement.
২) Inch Measurement.
★ Centimeter Measurement: Garments
Industry- তে যখন আমরা পরিমাপ করার সময়
সে:মি: ব্যবহার করি তাহাকে Centimeter
Measurement বলে।
আমরা জানি,
১০ মিমি = ১ সে:মি:
১ মিমি = ০.১ সে:মি:
২ মিমি = ০.২ সে:মি:
৩ মিমি = ০.৩ সে:মি:
৪ মিমি = ০.৪ সে:মি:
৫ মিমি = ০.৫ সে:মি:
৬ মিমি = ০.৬ সে:মি:
৭ মিমি = ০.৭ সে:মি:
৮ মিমি = ০.৮ সে:মি:
৯ মিমি = ০.৯ সে:মি:
১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সে:মি:
২৪ ইঞ্চি × ২.৫৪ সে:মি: = ৬০.৯৬ সে:মি:
৬০.৯৬ সে:মি: ÷ ২.৫৪ সে:মি: = ২৪ ইঞ্চি ।
আমরা Centimeter Measurement পদ্ধতিতে যখন সে:মি: ও মি:মি: একসাথে পরিমাপ করব তখন অবশ্যই সে:মি: এ প্রকাশ করব।
★ Inch Measurement: Garments Industry- তে যখন আমরা পরিমাপ করার সময় ইঞ্চি ব্যবহার করি তাহাকে Inch Measurement বলে।
আমরা জানি,
৮ সুতা = ১ ইঞ্চি
১ সুতা = ⅛ ইঞ্চ
২ সুতা = ¼ ইঞ্চি
৩ সুতা = ⅜ ইঞ্চি
৪ সুতা = ½ ইঞ্চি
৫ সুতা = ⅝ ইঞ্চি
৬ সুতা = ¾ ইঞ্চি
৭ সুতা = ⅞ ইঞ্চি
১৮ ইঞ্চি ২ সুতা = ১৮¼ ইঞ্চি
৪৪ ইঞ্চি ৪ সুতা = ৪৪½ ইঞ্চি
১১ ইঞ্চি ৩ সুতা = ১১⅜ ইঞ্চি।
Previous Postহোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ৪০ টাকার স্প্রাইটের ক্যান ১৬০ টাকা
Next Postযে ৫টি কারনে মার্চেন্ডাইজারকে বিয়ে করবেন
Related articles
সম্পাদক পরিষদের বিবৃতি খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত পরিবর্তন নেই স্টাফ রিপোর্টার (১০ মিনিট আগে) ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বুধবার, ৬:১৪ অপরাহ্ন mzamin facebook sharing button twitter sharing button skype sharing button telegram sharing button messenger sharing button viber sharing button whatsapp sharing button প্রবল আপত্তির মধ্যেই সম্প্রতি আলোচিত ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’ জাতীয় সংসদে পাস হওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে সম্পাদক পরিষদ। এর মাধ্যমে এই আইনটি সম্পর্কে সম্পাদক পরিষদসহ সংবাদমাধ্যমের অংশীজন এত দিন যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে আসছিলেন, সেটা যথার্থ বলে প্রমাণিত হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত করে নতুন আইনে শাস্তি কিছুটা কমানো এবং কিছু ধারার সংস্কার করা হয়েছে। তাই শুধু খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত বা উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন নেই। বাকস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এই বিষয়গুলো খর্ব করার মতো অনেক উপাদান এ আইনে রয়েই গেছে। বুধবার পরিষদ সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। এতে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৯টি ধারা (৮, ২১, ২৫, ২৮, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩) স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভীষণভাবে ক্ষতি করবে বলে সংশোধনের দাবি জানিয়েছিল সম্পাদক পরিষদ। এখন সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাতটি ধারায় সাজা ও জামিনের বিষয়ে সংশোধনী আনা হয়েছে। কিন্তু অপরাধের সংজ্ঞা স্পষ্ট করা হয়নি, বরং তা আগের মতোই রয়ে গেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ও ২৮ ধারা দুটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির হাতিয়ার ও বিভ্রান্তিকর হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর থেকে ধারা দুটি বাতিলের আহ্বান করা হয়েছিল। শাস্তি কমিয়ে এই দুটি বিধান রেখে দেয়ায় এর অপপ্রয়োগ ও খেয়ালখুশিমতো ব্যবহারের সুযোগ থেকেই যাবে। বিবৃতিতে বলা হয়, আইনটি কার্যকর হলে আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী বিনা পরোয়ানায় সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে তল্লাশি, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সার্ভারসহ সবকিছু জব্দ ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবে পুলিশ। এর মাধ্যমে পুলিশকে কার্যত এক ধরনের ‘বিচারিক ক্ষমতা’ দেয়া হয়েছে, যা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। বিজ্ঞাপন আইনের চারটি ধারা জামিন অযোগ্য রাখা হয়েছে। সাইবার-সংক্রান্ত মামলার সর্বোচ্চ শাস্তি ১৪ বছরের জেল ও কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সম্পাদক পরিষদ চায়, ডিজিটাল বা সাইবার মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধের শাস্তি হোক। কিন্তু সাইবার নিরাপত্তা আইনের মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশির ভাগ ধারা সন্নিবেশিত থাকায় এই আইন কার্যকর হলে পূর্বের ন্যায় তা আবারও সাংবাদিক নির্যাতন এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের হাতিয়ার হিসেবে পরিণত হবে। তাই সাইবার নিরাপত্তা আইনকে নিবর্তনমূলক আইন বলা ছাড়া নতুন কিছু হিসেবে বিবেচনা করা যাচ্ছে না বলে মনে করে সম্পাদক পরিষদ।
HimalaySep 20, 2023