উল্লেখযোগ্য খবর
সম্পাদক পরিষদের বিবৃতি খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত পরিবর্তন নেই স্টাফ রিপোর্টার (১০ মিনিট আগে) ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বুধবার, ৬:১৪ অপরাহ্ন mzamin facebook sharing button twitter sharing button skype sharing button telegram sharing button messenger sharing button viber sharing button whatsapp sharing button প্রবল আপত্তির মধ্যেই সম্প্রতি আলোচিত ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’ জাতীয় সংসদে পাস হওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে সম্পাদক পরিষদ। এর মাধ্যমে এই আইনটি সম্পর্কে সম্পাদক পরিষদসহ সংবাদমাধ্যমের অংশীজন এত দিন যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে আসছিলেন, সেটা যথার্থ বলে প্রমাণিত হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত করে নতুন আইনে শাস্তি কিছুটা কমানো এবং কিছু ধারার সংস্কার করা হয়েছে। তাই শুধু খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত বা উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন নেই। বাকস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এই বিষয়গুলো খর্ব করার মতো অনেক উপাদান এ আইনে রয়েই গেছে। বুধবার পরিষদ সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। এতে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৯টি ধারা (৮, ২১, ২৫, ২৮, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩) স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভীষণভাবে ক্ষতি করবে বলে সংশোধনের দাবি জানিয়েছিল সম্পাদক পরিষদ। এখন সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাতটি ধারায় সাজা ও জামিনের বিষয়ে সংশোধনী আনা হয়েছে। কিন্তু অপরাধের সংজ্ঞা স্পষ্ট করা হয়নি, বরং তা আগের মতোই রয়ে গেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ও ২৮ ধারা দুটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির হাতিয়ার ও বিভ্রান্তিকর হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর থেকে ধারা দুটি বাতিলের আহ্বান করা হয়েছিল। শাস্তি কমিয়ে এই দুটি বিধান রেখে দেয়ায় এর অপপ্রয়োগ ও খেয়ালখুশিমতো ব্যবহারের সুযোগ থেকেই যাবে। বিবৃতিতে বলা হয়, আইনটি কার্যকর হলে আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী বিনা পরোয়ানায় সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে তল্লাশি, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সার্ভারসহ সবকিছু জব্দ ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবে পুলিশ। এর মাধ্যমে পুলিশকে কার্যত এক ধরনের ‘বিচারিক ক্ষমতা’ দেয়া হয়েছে, যা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। বিজ্ঞাপন আইনের চারটি ধারা জামিন অযোগ্য রাখা হয়েছে। সাইবার-সংক্রান্ত মামলার সর্বোচ্চ শাস্তি ১৪ বছরের জেল ও কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সম্পাদক পরিষদ চায়, ডিজিটাল বা সাইবার মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধের শাস্তি হোক। কিন্তু সাইবার নিরাপত্তা আইনের মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশির ভাগ ধারা সন্নিবেশিত থাকায় এই আইন কার্যকর হলে পূর্বের ন্যায় তা আবারও সাংবাদিক নির্যাতন এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের হাতিয়ার হিসেবে পরিণত হবে। তাই সাইবার নিরাপত্তা আইনকে নিবর্তনমূলক আইন বলা ছাড়া নতুন কিছু হিসেবে বিবেচনা করা যাচ্ছে না বলে মনে করে সম্পাদক পরিষদ।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় রিসোর্ট সমুহ

দেখতে দেখতে শীতকাল চলে এল। শীতকাল পিকনিকএর আর বেড়ানোর জন্য সেরা সময়। এই সময় বন্ধু বান্ধব,স্কুল, কলেজ , অফিসের লোকজন ব্যস্ত হয়ে যায় পিকনিক আয়োজন নিয়ে। পিকনিক স্পট এবং রিসোর্টে অগ্রিম বুকিং না দিলে নির্দিস্ট দিনে খালী পাওয়া কঠিন । অনেক স্পট /রিসোর্ট আছে এগুলো 3-2 মাস আগে থেকে অগ্রিম বুকিং দিতে হয়। এই পিকনিক সীজনে বিশেষ করে ডিসেম্বর এবং জানুয়ারী মাসের শুক্র এবং শনিবার পিকনিকের গাড়ীর জন্য বিভিন্ন ব্যস্ত রাস্তায় সকাল এবং সন্ধ্যায় সময় প্রচন্ড জ্যাম লেগে যায় । কোথাও পিকনিক এবং বেড়ানোর পরিকল্পনা করে থাকলে এই পোস্ট আপনার জন্য। অনেক রিসোর্টেরই ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেয়া আছে সেখান থেকে প্রয়োজণীয় তথ্য জেনে নিতে পারেন ।
প্রজাপতি পার্ক /রিসোর্ট , চট্টগ্রাম
দেশের প্রথম প্রজাপতি পার্ক চট্টগ্রামে, নগরীর পতেঙ্গা নেভাল একাডেমি রোডে ছয় একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত পার্কটি।চট্টগ্রামের উত্তর পতেঙ্গায় কর্ণফুলী মোহনায় নির্মিত হয়েছে এই বাটারফ্লাই পার্কটি। আজ থেকে তিন বছর আগে এয়ারপোর্ট সংলগ্ন প্রায় ৬ একর ভূমিতে নান্দনিক পরিবেশে প্রজাপতি পার্কটির যাত্রা শুরু করেছে।
http://www.bangladeshbutterflypark.com.bd/
ফয় স লেক রিসোর্ট চট্টগ্রাম
ভ্রমণপ্রিয় মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয় একটি স্থান ফয় স লেক। একটু অবসর পেলেই সেখানে ছুটে যান বিনোদনপ্রেমীরা। তাদের সেবায় ফয় স লেক কর্তৃপ প্রদান করে থাকে বেশকিছু সুযোগ-সুবিধা। যেমনÑ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক, রঙিন ক্যাবল টেলিভিশন, রেস্টুরেন্ট, ক্রেডিট কার্ড সুবিধা, টেলিফোন, এটাচ বাথরুম, রুম সার্ভিস, গাড়ি পার্কিংয়ের সুবিধা, কেনাকাটা সুবিধা ইত্যাদি। ফয় স লেকে সাধারণত বিনোদনের জন্যই যাওয়া হয়। তাই বিনোদনের জন্য যা যা দরকার তার প্রায় সবই রয়েছে সেখানে। যেমন সেখানে রয়েছে মজার মজার সব রাইড। এ রাইডে ছোট বড় সবাই চড়তে পারে। রয়েছে বার্বিকিউ নাইটস, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা, লেকে নৌকা ভ্রমণ করার সুযোগ। এছাড়া প্রতিদিন স্বনামধন্য শিল্পীদের পরিবেশনায় জমকালো সঙ্গীতানুষ্ঠান তো থাকছেই।
চট্টগ্রামে ঠান্ডছড়ি রিসোর্ট , চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নগরীর দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ড এলাকায় নতুন একটি রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট প্রতিষ্ঠা করেছে। এর নাম দেয়া হয়েছে ঠা-াছড়ি রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট।
দক্ষিণ পাহাড়তলীর ঠা-াছড়িতে প্রায় ১০ একর জমি নিয়ে পর্যটকদের জন্য নতুন এ স্পটটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
কাপ্তাই নেভি ক্যাম্প রিসোর্ট , কাপ্তাই, রাঙামাটি
টুক টুক রিসোর্ট রাঙামাটি
পাহাড় ঘেরা টুক টুক রিসোর্ট আপনার মন কেড়ে নেবে দ্রুত। কটেজ আছে চারটি। লোকেশনের ওপর কটেজের ভাড়া নির্ভর করে ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা। রেস্টুরেন্টে পাহাড়ি খাবারও পাবেন। এখান থেকে সুবলং ঝরনা ও পেদা টিং টিং রেস্টুরেন্ট কাছে। রাঙামাটি সদরের রিজার্ভ বাজার গিয়ে ইঞ্জিনবোটে বালুখালী ঘাটে নামতে হবে। রিসোর্ট ঘাটেও নামতে পারেন। যোগাযোগ : ০১৫৫৬৬৪৩১২৮।
নীলগিরি রিসোর্ট বান্দরবান
শহর থেকে ৪৭ কিলোমিটার দূরে চিম্বুক পাহাড়ের মাথায় নীলগিরি রিসোর্ট। এ রিসোর্টে আপনি মন উজাড় করা দুটি জিনিস পেয়ে যাবেন। একটি পাহাড়, অন্যটি সবুজ বনানী। আশপাশে বৌদ্ধমন্দির এবং ঝরনাও পাবেন। পাহাড়ি খাবারও পাবেন। কটেজ ভাড়া পাঁচ হাজার থেকে আট হাজার টাকা। সেনাবাহিনী পরিচালিত রিসোর্টটিতে থাকার জন্য বান্দরবান ডিসি অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
গিরিছায়া গার্ডেন রিসোর্ট :বান্দরবান
বান্দরবানে পর্যটন শিল্পের বিকাশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে যুক্ত হলো শৈল্পিক ছোঁয়া। জেলা শহরের টাউনহল সংলগ্ন পুলিশ কোয়ার্টারের একখন্ড জমিতে পুলিশ প্রশাসনের অর্থায়নে নির্মাণ করা হয়েছে গিরিছায়া গার্ডেন রিসোর্ট।রিসোর্ট বুকিং দিতে হলে বান্দরবান পুলিশ সুপার অফিসের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।।http://girichayagardenresort.wordpress.com/
হিল সাইড রিসোর্টঃ বান্দরবান
বান্দরবান জেলা থেকে ৪.২ কিঃমিঃ দূরে চিম্বুক সড়কের মিলনছড়িতে রয়েছে দি গাইড টু্রস লিঃ এর মনোরম হিল সাইড রিসোর্ট। এখানে থাকার জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি মনোরম কটেজ ঘর ও ডরমিটরি। কটেজগুলোর একক ভাড়া ৭৫০ টাকা দুজন ১০০০ টাকা। পুরো কটেজ ভাড়া নেওয়া যায়। বোম ঘরের ভাড়া একক ৪৫০ টাকা, দুজন ৭০০ টাকা, মারমা ঘরের ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা, দুজনের ৪০০ টাকা, ডরমিটরির ভাড়া প্রতি বেড ১৫০ টাকা । বেশি বেড নিলে ভাড়া কম।
http://www.hillsideresort.com.bd/
লাইমি হিল সাইড রিসোর্ট,
ইডেন রোড, রুমা বাজার, বান্দরবন
http://laimiresort.blogspot.com/
সাকুরা রিসোর্ট,বান্দরবান
3.k.m. Ruma Road, Bandarban Town, Bandarban Hill Dist.
Phone:031-655625,2552458,2552459
Mobile:01556510277,01190780601
Fax:880-31-2552459
Web:www.sakuravillage.org দেখতে পারেন
মিলনছড়ি রিসোর্ট, বান্দরবান
মিরিঞ্জা রিসোর্ট,বান্দরবান
Miringa,Lama, Bandarban.
Bangladesh.
Phone : +88 01814218717 +88 01711226121
E-mail : [email protected]
Website: http://www.miringa.com
গ্রীনপিক রিসোর্ট , বান্দরবান
http://greenpeakresorts.com/
http://hotelgreenlandbd.com/
নীলিমা রিসোর্ট কক্সবাজার
কক্সবাজারে অনেকগুলো ভ্রমণ এবং বিনোদন কেন্দ্র রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে কয়েকটি বেশ ভালো আর কয়েকটি মাঝারি মানের। ভালো কেন্দ্রগুলোর মধ্যে নীলিমা রিসোর্টের নাম বিশেষভাবে উলেখযোগ্য। এটি কক্সবাজারের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। আগন্তুক তথা পর্যটকদের থাকা-খাওয়া এবং বিনোদনের সুবিধার্থে যা যা থাকা দরকার সবই রয়েছে সেখানে। নীলিমা রিসোর্টে থাকার জন্য ক রয়েছে মোট আটটি। সবগুলো কই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। আর প্রতিটি কে বয়েছে দুটি করে কুইন বেড। যে বেডে ইচ্ছা করলে পাঁচজন করেও থাকা সম্ভব। প্রতি কে রঙিন টেলিভিশন, টেলিফোন আর ইন্টারনেট সুবিধা তো থাকছেই। রয়েছে রুম সার্ভিসের সবরকম ব্যবস্থা। এসব রুমের পেছন দিকটায় রয়েছে চমৎকার বেলকনি। http://nilimaresorthotel.webs.com/
প্যারাডাইস রিসোর্ট কক্সবাজার
প্যারাডাইস রিসোর্ট গড়ে উঠেছে মূলত প্যরাডাইস হোটেল কেন্দ্র করে। প্যারাডাইস হোটেল এমনই অভিজাত এবং রাজকীয়, পর্যটকদের কাছে এটি প্রাসাদ হিসেবেই পরিচিত। যে কারণে প্যারাডাইস হোটেলকে অনেকেই প্যারাডাইস নামে সম্বোধন করেন। কক্সবাজারের বেশ লোভনীয় একটি স্থানে প্যারাডাইস হোটেল তথা প্যরাডাইস রিসোর্টের অবস্থান। পুরো পরিবার নিয়ে সেখানে বেড়াতে গেলে অন্যরকম আমেজ পাওয়া যায়। তবে নববিবাহিতরা সেখানে হানিমুনে গেলে নানারকম সুযোগ-সুবিধা পাবেন। কারণ সেখানকার পরিবেশ বেশ নিরিবিলি। তবে কান পাতলে সামুদ্রিক পাখিদের ডাকাডাকি শোনা যায়। প্যরাডাইস রিসোর্টে আগন্তুকদের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থাই রয়েছে। http://www.oceanparadisehotel.com
মারমেইড রিসোর্ট প্যাঁচার দ্বীপ, কক্সবাজার
হিমছড়ি আর ইনানী বিচের মাঝামাঝি প্যাঁচার দ্বীপে এর অবস্থান। রোমাঞ্চপ্রিয়রা কক্সবাজার থেকে সাগর ধরে হেঁটে গেলে ঘণ্টা দুইয়ের মধ্যে পৌঁছে যাবেন। কটেজসংখ্যা ১৯। থ্রি স্টার হোটেলের যাবতীয় সুবিধা আছে রিসোর্টটিতে। দুপুর বা রাতে সি-ফুড, ইউরোপীয়, ক্যারিবীয় ও দেশি ডিশ পাবেন। নাশতায় পাবেন পরোটা, সবজি, ডিম ও চা। কটেজ ভাড়া দুই হাজার ৫০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকা। যোগাযোগ : ০১৮৪১৪১৬৪৬৪-৯ mermaidecoresort.com
বাবুই ইকো রিসোর্ট , কক্সবাজার
Kutubjum, Moheshkhali, Cox’s Bazar, Bangladesh,
Hotline : +88 019777 BABUI (22284)
http://babui.webs.com/
সেন্টারাল রিসোর্ট, টেকনাফ , কক্সবাজার
Contact us
Teknaf Sea-Beach, Mohesh Khalia para, Teknaf, CoxsBazar
01711534205, 01711728314, 01819256578,
01838379372 01838379373
http://centralresortbd.com/
এলবাট্রস রিসোর্ট , কক্সবাজার
Kalatali Road, Cox’s Bazar, Bangladesh
Tel : 0341-64684, 62889
Mob : +880 1818540177, 01816033445, 01818596173
http://www.albatrossresort.com/
নিটোল বে রিসোর্ট,কক্সবাজার
Kalatoli Beach Road
Cox’s Bazar, Bangladesh
Tel # +88-0341-64278,63677 Fax # +88-0341-64278
Mob # 01199-4-741090, 01816-055363,01715-946355
http://www.nitolniloy.com.bd/NBR/Default.aspx
রিসোর্ট বীচ ভিউ, কক্সবাজার
Resort Beach View
Plot# 10, Block-C, Saikat R/A
Kolatoli Road, Cox’s Bazar, Bangladesh.
Phone : +88-0341-51281 to 4
Fax : +88-0341-51285
Hotline : +88-01814286050, 0184262679
http://www.resortbeachview.com
বসতি বে রিসোর্ট, কক্সবাজার
Bashati Bay Resort
Phone : +88 0341 52181-3
Plot# 3, Block-C, Saikat R/A, Kolatoli Road, Cox’s Bazar, Bangladesh.
Phone : +88 0341 52181-3
Hotline
01842 862 862 | 01826 981 981
http://bashatibayresort.com/
সাম্পান রিসোর্ট,কক্সবাজার
Contact: SAMPAN RESORT
Allen Alam (Owner)
House B184, Road 21
Mohakhali DOHS
Dhaka.Bangladesh
+8801714307282
http://sampanresort.com/
সেন্টমার্টিন রিসোর্ট
সেন্টমার্টিন রিসোর্ট লিমিটেড, ঢাকা অফিস-১৬ নিউ ইস্কাটন, ফোন-৯৩৫৯২৩০, ০১৫৫২৪২০৬০২।
বুমেরিন রিজোর্ট, লাল ভবন, ১৬ রাজউক এভিনিউ, ঢাকা। ফোন-৯৫৫৬২৫১।
কোরাল ব্লু রিসোর্ট (সেন্টমার্টিন)
সেন্টমার্টিনের দক্ষিণের শেষ মাথায় বছরখানেক হলো গড়ে উঠেছে “কোরাল ব্লু” নামে একটা রিসোর্ট। আমাদের সেন্টমার্টিন এই ভ্রমনের দাওয়াত তাদেরই। রিসোর্টটি দ্বীপের ব্যস্ততম অংশ থেকে একেবারেই বিচ্ছিন্ন। দ্বীপের মূল অংশ থেকে সেখানে যেতে হয় স্পিডবোটের মাধ্যমে। রিসোর্টটির অবস্থান যেখানে ছেঁড়া দ্বীপ শুরু হয়েছে সেখানে। রিসোর্ট থেকে ছেঁড়া দ্বীপে যে কেউ হেঁটেই যেতে পারবেন,রিসোর্টে থাকার জন্য রয়েছে দু ধরনের ব্যবস্থা। ইচ্ছা হলে আপনি বাঁশের তৈরি কটেজে থাকতে পারেন অথবা তাঁবুতে। দুটোতেই থাকার জন্য রয়েছে চমৎকার ব্যবস্থা।
ফোন: ০২ ৮৯৫৩৬৭৯,ঠিকানা :বাড়ি-৯০, সড়ক-৬, ব্লক-এফ, বনানী, ঢাকা-১২১৩।মোবাইল :০১৭১৩১৯০০১১, ০১৭১৫৪৯৯৩৬০।http://www.coralblueresort.com/
ব্লু মেরিন রিসোর্ট (০১৮১৭০৬০০৬৫, ঢাকা অফিস ০২-৯৫৫৬২৫১,০২ ৯৫৫৬২৫),http://www.bluemarineholidays.com/content.php?Page=AboutUs&id=2
পাশেই আছে হোটেল প্রাসাদ প্যারাডাইজ (০১৭৪৪৩৩৯৯৫৬)। হোটেল প্রিন্স (০১৭১১২৭৬২৫০)। দ্বীপের পশ্চিম প্রান্তে আছে জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদের ইকো রিসোর্ট সমুদ্র বিলাস (০১৭১২০৬০৯৭১), অবকাশ পর্যটনের সেন্টমার্টিন রিসোর্ট (০১৫৫২৪২০৬০২, ঢাকা অফিস ০২-৮৩৫৮৪৮৫)।
দ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তে কোনা পাড়ায় আছে সীমানা পেরিয়ে রিসোর্ট (০১৭২০৬৯৩৯৮০), ২ রুমের এক-একটি কটেজ, একরুমে ২টি ডাবল বেড (৪‍-৬ জন থাকা যাবে) , ভাড়া ১২০০/-১৪০০/-।পাশেই
নীল দিগন্তে রিসোর্ট (০১৭৩০০৫১০০৪, ০২-৮৬৫২৬৭১)।
http://www.neeldiganteresort.com/
ডায়মন্ড সী রিসোর্ট, সেন্ট মার্টিন
Diamond is a Eco friendly Cottage at Saint Martin’s Island in Bangladesh
8801753817449, +8801720689297
http://diamondsearesorts.com/
সাগড় কন্যা রিসোর্ট , কুয়াকাটা
http://sagorkonna.blogspot.com/
নিঝুম রিসোর্ট, হাতিয়া নোয়াখালী
নিঝুম রিসোর্টে নয়টি ডাবল ও ট্রিপল বেডের রুম এবং ৩টি ডরমিটরি রয়েছে যেখানে মোট ২২টি বেড রয়েছে। পুরো নিঝুম রিসোর্টে ৬০ জনেরও বেশি সংখ্যক মানুষ একসঙ্গে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। নিঝুম রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের নিজস্ব জেনারেটরের ব্যবস্থা রয়েছে সর্বক্ষণিক বিদ্যুতের জন্য।
এই রিসোর্টের রুমের ভাড়াঃ
-> দুই বেডের (১টি বাথ রুম) ডিলাক্স রুমের ভাড়া ১ হাজার টাকা।
-> ছয় বেডের ফ্যামিলি রুমের (একটি চার বেডের রুম ও অন্যটি দুই বেডের রুম এবং দুইটি বাথ রুম) ভাড়া ২ হাজার টাকা। ১২ বেডের ডরমিটরির (তিনটি বাথ রুম) ভাড়া ২৪০০ টাকা এবং পাঁচ বেডের ডরমিটরির (দুইটি বাথ রুম) ভাড়া ১২০০ টাকা। রুমে অতিরিক্ত কেউ থাকলে জনপ্রতি গুনতে হবে মাত্র একশ টাকানিঝুম রিসোর্টে থাকার জন্য বুকিং করতেঃ
ঢাকায় যোগাযোগ করুন: অবকাশ পর্যটন লি., আলহাজ সামসুদ্দিন ম্যানসন (নবম তলা), ১৭ নিউ ইস্কাটন রোড, ঢাকা। ফোন : ৮৩৫৮৪৮৫, ৯৩৪২৩৫১, ৯৩৫৯২৩০, ০১৫৫২৩৭২২৬৯।
নিঝুম রিসোর্টে যোগাযোগ করুন: মোঃ মনির হোসেন, ইনচার্জ, নিঝুম রিসোর্ট, হাতিয়া, নোয়াখালী। ফোনঃ ০১৭২৪-১৪৫৮৬৪।

ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান ,গাজীপুর
সরকারি পিকনিক স্পটগুলোর মধ্যে অন্যতম গাজীপুরের এ ভাওয়াল উদ্যান। চত্ত্বর গাজীপুর সদর ও শ্রীপুর থানা জুড়ে অবস্থিত ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান। খেলাধুলার জন্য রয়েছে বড় একটি মাঠ। তাছাড়া রয়েছে এখানে একটি চিড়িয়াখানা। পৃথিবীর অন্যান্য জাতীয় উদ্যানের আদলে ৬,৪৭৭ হেক্টর জমিতে ১৯৭৩ সালে এ উদ্যান সরকারিভাবে গড়ে তোলা হয়। ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের মূল উদ্ভিদ হলো শাল। এছাড়াও নানারকম গাছ-গাছালিতে পরিপূর্ণ এ উদ্যান। জাতীয় উদ্যানের ভেতরে বেশকয়েকটি বনভোজন কেন্দ্র, ১৩টি কটেজ ও ৬টি রেস্ট হাউস রয়েছে। উদ্যানে প্রবেশমূল্য জনপ্রতি ৬ টাকা। এছাড়া পিকনিক স্পট ব্যবহার করতে হলে, বন বিভাগের মহাখালী কার্যালয় (০২-৮৮১৪৭০০) থেকে আগাম বুকিং দিয়ে আসতে হবে।
সফিপুর আনসার একাডেমি গাজীপুর
জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত আনসার-ভিডিপি একাডেমির বিশাল চত্বর বেড়ানোর জন্য একটি উপযুক্ত যায়গা। অনুমতি সাপেক্ষে বনভোজন করারও ব্যবস্থা আছে এখানে । (০২-৭২১৪৯৫১-৯)
তামান্না ওয়ার্ল্ড ফ্যামিলি পার্ক, মীরপুর, ঢাকা
Tamanna World Family Park, Picnic & Shooting Spot
Address: 10 no. Goran ChotBari, Shahali, Mirpur, Dhaka-1216 (Opposite of Botanical Garden 2nd Gate),
Mobile:
+88 01716 637995, +88 01817 071289, +88 019120 96909,
http://tamannaworldbd.com/
নুহাশপলস্নী
জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের বাগানবাড়ি ও শুটিং স্পট। প্রায় ৯০ বিঘা জায়গা নিয়ে এই নন্দন কাননে আছে একটি ছোট আকারের চিড়িয়াখানা, শান বাঁধানো ঘাটসহ একটি বিশাল পুকুর, দৃষ্টিনন্দন কটেজ, ট্রি হাউস বা গাছবাড়িসহ আরো অনেক আয়োজন। নুহাশ পলস্নীর ভেতরের বিশেষ আকর্ষণ হলো_এর ঔষধি গাছের বাগান। এত সমৃদ্ধ ঔষধি বাগান এদেশে বিরল। সবমিলিয়ে নুহাশপলস্নী একটি ছবির মতো সাজানো-গোছানো এক প্রান্তর, যেখানে গেলে ভালো লাগবে সবার। ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এই তিনমাস বনভোজনের অনুমতি মেলে নুহাশপলস্নীতে। যোগাযোগ :০১৭১২০৬০৯৭১
রাঙ্গামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট রিসোর্ট গাজীপুর
গাজীপুরের চন্দ্রায় অবস্থিত আরেকটি রিসোর্ট ও বনভোজন কেন্দ্র রাঙ্গামাটি। এখানে আছে বনভোজন কেন্দ্র, লেকে মাছ ধরা ও বেড়ানোর ব্যবস্থা এবং কটেজে অবকাশ যাপনের ব্যবস্থা। (০১৮১১৪১৪০৭৪)
http://www.rangamatiwaterfront.com/
আফরিন পার্ক রিসোর্ট গাজীপুর
জয়দেবপুর চৌরাস্তা থেকে প্রায় দশ কিলোমিটার দূরে গাজীপুর-ময়মনসিংহ সড়কের পাশেই আফরিন পার্ক রিসোর্ট। নানান গাছ-গাছালিতে ঘেরা এ পার্কে আছে বিশাল শান বাঁধানো পুকুর, লেকে নৌকায় বেড়ানোর ব্যবস্থাসহ অবকাশ যাপনের জন্য রিসোর্ট (০১৮১৯২৫৩৩৩৯)। 45000/-
উৎসব পিকনিক স্পট গাজীপুর
ঢাকা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের হোতাপাড়ার কাছেই এ বনভোজন কেন্দ্রটি। উৎসব পিকনিক স্পটে আছে খোলা চত্বর, কয়েকটি কটেজ ও ট্রি হাউজ। ঢাকার ফুলবাড়িয়া থেকে শ্রাবণ পরিবহনে এসে নামতে হবে হোতাপাড়া বাসস্ট্যান্ডে। ভাড়া ৩৫ টাকা। সেখান থেকে রিকশায় দশ টাকা ভাড়া উৎসব পিকনিক স্পট পর্যন্ত। যোগাযোগ :০১৭১৩০৪৪৫৯১।8626376,01718425228, 25000/-20%
পুষ্পদাম পিকনিক স্পট গাজীপুর
ঢাকা থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে গাজীপুর জেলার বাঘের বাজারে পুষ্পদাম অবস্থিত। এখানে বিশাল পরিসরে রয়েছে দেশি-বিদেশি বাহারি গাছের সমাহার। প্রবেশপথেই রয়েছে বিশাল দেবদারু গাছের সারি। এ পথ পেরিয়ে একটু ভেতরে ঢুকলেই রয়েছে ফুলে ফুলে ঘেরা কয়েকটি কটেজ। এখানে রয়েছে বিশাল খেলার মাঠ, কৃত্রিম লেক, ঝরনা ও সুইমিংপুল। পর্যাপ্ত রান্নাঘর, টয়লেট ছাড়াও এখানে আছে একই সাথে এক হাজার লোকের খাবারের জায়গা। যোগাযোগ :০১৮১৯২১৬১৫৭।http://pushpadumresort.com/index1.html
হ্যাপি ডে ইনন : গাজীপুর
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের ঠিক বিপরীত দিকে রয়েছে বেসরকারি এ পিকনিক স্পট। উন্নতমানের হলরুম, আবাসিক রুমসহ দেশীয়, থাই, চায়নিজ খাদ্যের ব্যবস্থা রয়েছে পিকনিকের জন্য। পিকনিকের আয়োজন করে গাজীপুরের এই সবুজ বনে হারিয়ে যেতে কে না চায়। যোগাযোগ : ০১৯৩৯-০৪৭৫৮৬-৮।
অঙ্গন : গাজীপুর
গাজীপুরের সুর্য্যনারায়নপুর, কাপাসিয়া থানায় অবস্থিত। বাকী জানতে লিংকে গুতান [url=http://www.anganaresort.com/]অঙ্গনা[/url]]
ফ্যান্টাসি কিংডম আশুলিয়া
আশুলিয়ার জামগড়ায় গড়ে উঠেছে বিশ্বের আধুনিক সব রাইড নিয়ে বিনোদনকেন্দ্র ফ্যান্টাসি কিংডম। পাশেই হেরিটেজ পার্কে আছে ঐতিহ্যের পরিপূর্ণ ভাণ্ডার। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোর অনেকগুলোই চোখে পড়বে এখানে। এগুলো মূল স্থাপনার অবিকল আদলেই তৈরি করা হয়েছে হেরিটেজ পার্কে। এ জায়গা দুটিতে বনভোজন করার জন্য রয়েছে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা। যোগাযোগ :৭৭০১৯৪৪-৪৯।
রিসোর্ট আটলান্টিস , আশুলিয়া
ওয়াটার কিংডমের ভিতরে অবিস্থিত রিসোর্ট আটলান্টিস ,
মোহাম্মদী গার্ডেন
মহিশাষী, ধামরাই এ অবস্থিত
ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে ধামরাইয়ের মহিষাশী। এখানেই এই গার্ডেন অবস্থিত। নিজে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না এটা একটা স্বপ্নপুরী নাকি স্বর্গভূমি। বিনোদনের জন্য গার্ডেনের ভিতরে রয়েছে পুকুর। সেই পুকুরে ভেসে বেড়াচ্ছে নৌকা, কাঠের রাজহাঁস, মাটির শাপলা।
Contact for booking:
House No. 93/B, Road – $, Block – F
Chairman Bari, Banani, Dhaka – 1213
Contact No. Phone- 8361156
Mobile – 01717 374 904, 01190 257 062
গ্রীনটেক রিসোর্ট এন্ড কনভেনশন সেন্টার
ভবানিপুর, গাজিপুর এ অবস্থিত গ্রীনটেক রিসোর্ট লিংক
নন্দন পার্ক গাজীপুর
সাভারের অদূরে চন্দ্রার বাড়ই পাড়ায় রয়েছে নন্দন পার্ক। এখানকার ড্রাই জোন ও ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে মজাদার সব রাইড উপভোগের পাশাপাশি বনভোজন করারও ব্যবস্থা আছে। বনভোজনের জন্য বিভিন্নরকম প্যাকেজও আছে নন্দন পার্কে। যোগাযোগ :৯৮৯০২৮৩।
http://nandanpark.com/
হাসনাহেনা গাজীপুর
ঢাকার পাশেই গাজীপুর জেলার পুবাইল কলেজগেটে অবস্থিত তেমনি একটি বেসরকারি বিনোদন পর্যটন কেন্দ্র “হাসনাহেনা”। টঙ্গী থেকে এর দূরত্ব ৮ কিলোমিটার। পরিবারের সবাইকে নিয়ে কিংবা অফিস বা সংগঠনের দিনব্যাপী পিকনিক বা বনভোজনে এখানে আসা যেতে পারে অনায়াসে। যোগাযোগ :হাসনাহেনা, হাড়িবাড়ীর টেক, পুবাইল কলেজগেট, পুবাইল গাজীপুর। ০১১৯৯৮৭৫৫৭৬, ০১৯১১৪৯৫১২৩, ০১৭১৪০০৩১০৩, ০১৭৩৬৬৭২৪০৮।
জল জঙ্গলের কাব্য । পূবাইল
যোগাযোগের নাম্বার : 01919782245
পুবাইল রিসোর্ট
It has another name “Bon-Jungle”. Just 30mins from Uttara/Tangi to Gorasal Road… There are 3 rail Crossing on this road. You need to go the No. 3 rail crossing. And only about 3 Kilometer (Left Side) from this 3rd no. rail gate. Contact Details
Mr Saheb ali
(incharge of this resort)
01719523016
অরন্যবাস , পুবাইল, গাজীপুর
picnic spot located only 15 km from Hazrat Shahjalal International Airport at the village Bilashara (Vadune), Pubail, Gajipur.
Contact Us:
Mobile : 01711477468 , 01712799801
http://aronnobashbd.com/Ab/index.php
রিসোর্ট “নক্ষত্রবাড়ি”
জনপ্রিয় অভিনেতা ও নির্মাতা তৌকীর আহমেদ গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার রাজাবাড়ি এলাকা গড়ে তুলেছেন আধুনিক এক রিসোর্ট।
প্রায় ১০ বিঘা জমির উপর তৌকীর আহমেদ গড়ে তুলেছেন “নক্ষত্রবাড়ি”। এখানে নাটক ও চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের পাশাপাশি অবকাশ যাপনের জন্য রয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। রিসোর্টে আরো আছে একটি সাজানো গোছানো কনফারেন্স সেন্টার। সারা বছর পিকনিক করার পাশাপাশি সপরিবারে রাত্রি যাপনের জন্য সবধরণের সুযোগ-সুবিধাসহ এখানে আছে কয়েকটি কটেজ। বিশাল দীঘি, দীঘিতে শান বাঁধানো ঘাট, কৃত্রিম ঝরনা, সুইমিং পুল. দোলনা, শালবন সবই আছে এখানে।
http://nokkhottrobari.com/
আরশিনগর হলিডে রিসোর্ট
ঢাকা থেকে মাত্র ত্রিশ কিলোমিটার দূরে গাজীপুরের ভাওয়ালে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত হলিডে রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট। ভাওয়ালের গ্রাম ও শালবনের মাঝে অসাধারণ প্রাকৃতিক আবহাওয়ায় আধুনিক সব সুযোগ সুবিধা নিয়ে সাজানো আরশিনগর।
অফিষ: 21/1 ইস্কাটন গার্ডেন , ফ্্যাট 4/এ , রমনা ঢাকা, ফোন 9344889, 9336332
রিসোর্ট অফিস
পাজৃলিয়া, জয়দেবপুর, গাজীপুর
ফোন :01732354007, 01923117056
http://www.arshinagarpicnicspot.com/
সোহাগ পল্লী গাজীপুর
কালামপুর, চন্দ্রাতে। চন্দ্রাতে অবস্থিত রাঙ্গামাটির খুব কাছেই এই স্পট।
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুরস্থ সোহাগ পল্লী শুটিং স্পট
কালামপুর, চন্দ্রাতে। চন্দ্রাতে অবস্থিত রাঙ্গামাটির খুব কাছেই এই স্পট
কিভাবে যাবে : Uttara to Tongi to konabari to Chandra to Shohagpalli.

Phone:+ 88 02 9354766, + 88 02 9359743,Mobile:+ 88 01712 049903,+ 88 01712 049904
+ 88 01819 441260
http://shohagpalli.com/
আনন্দ পার্ক এন্ড রিসোর্ট
তালতলী, সফিপুর এ অবস্থিত রিসোর্টটা ভালো লাগছে। ডে লং পিকনিকের সাথে যে কেউ রাতেও থাকতে পারে। সুন্দর ৬ টা কটেজ আছে ঐ রিসোর্টে
http://www.anandaresort.com.bd/
ড্রিম স্কয়ার রিসোর্ট , গাজীপুর
Resort Office:
Chalkpara, Azogirchala, Mauna, Gazipur.
Mobile: 01755603310
http://www.dreamsquareresort.com/
দিপালী রিসোর্ট , গাজীপুর
Deepali Resort, Shooting & Picnic Spot-1
Master Bari, Moiran, Gazipur
Deepali Resort, Shooting & Picnic Spot-2
Hotapara, Gazipur
Dhaka Contact Address:
House: 5/4, Block-D, Lalmatia, Dhaka-1207
Mobile: 01733718287, 01726429470
ঢাকা রিসোর্ট, গাজীপুর
Dhaka Resort Project Office: Bandhabari, kaliakore, Sofipur, Gazipur, Hotline :
01762554444, 01762554433; 01762554422;01713034233,01681007680
http://www.dhakaresort.com/
সীগাল পিকনিক এন্ড রিসোর্ট , গাজীপুর
Project Address:
Village : Sngerdighi, Post office : Mawna Bazar,
Police Station : Sreepur, District : Gazipur.
Cell : 01732-866866, 01711057485,
01718-128951, 01927115626
http://seagullpicnic.com/home.php
পি এস সি সি
Sales House: 175, (2nd fl), Road: 2, New DOHS,
Mohakhali, Dhaka. Tel: 8712104, 8715112,
Cell: 01715492680, 01926674076,01926674072,01926674074
e-mail: [email protected] , LOCATION : Demorpara, Pubail, Gajipur.
ছুটি রিসোর্ট এন্ড পিকনিক স্পট , গাজীপুর
Hotline: 01777114488, 01777114499
http://www.chutibd.com/
জঙ্গলবাড়ী পিকনিক স্পট
13/1,Ovoydus lane, Tikatoli,Dhaka
LOCATION: KISHORGONJ
নাহার গার্ডেন পিকনিক স্পট
26,Sonargaon Road,Dhaka
LOCATION: (Aricha –saturia)
আল যশোর রিসোর্ট
H#368, R#28,NewDOHS
Mohakhali,Dhaka1206
LOCATION: Ashulia, Savar.
mobile : 88 01922105049
sbবর্ণচ্ছটা পিকনিক স্পট, আশুলিয়া
Mobile: 01711-377623, 01754-829379.
Web: http://www.barnochata.com
শালবন পিকনিক স্পট
Sonartori tower(14th Floor), Dhaka
LOCATION: Nanduyan-Gazipur
শ্যামলী পিকনিক স্পট
185,Elephant road,1205
LOCATION: Monipur-Gazipur
বি সি ডি এম পিকনিক স্পট
Brac centre,mohakhali,Dhaka
LOCATION: Rajendrapur,Gazipur
সাবাহ গার্ডেন
Tongi Super Market(Gf flr), Gazipur
LOCATION: Bagher Bazar, Gazipur
তেপান্তর পিকনিক স্পট ময়মনসিংহ
:ময়মনসিংহে রয়েছে তেপান্তর পিকনিক স্পট। পিকনিক স্পটের সঙ্গেই রয়েছে একটি শুটিং স্পট। এখানে পিকনিকের আয়োজন করতে এসে দেখা হতে পারে আপনার পছন্দের কোনো তারকার সঙ্গে। ফোন-৮৩১৩৫২১।
রাসেল পার্ক নারায়ণগঞ্,রূপগঞ্জ
ঢাকা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে রূপগঞ্জে রয়েছে মনোমুগ্ধকর এ পিকনিক স্পট। প্রায় ৩০ বিঘার মতো জায়গা জুড়ে এখানে রয়েছে সবুজের সমারোহ। রাসেল পার্কে রয়েছে তিনটি পিকনিক স্পট। এছাড়াও রাসেল পার্কের ভেতরেই রয়েছে ছোট একটি চিড়িয়াখানা। নানারকম পশুপাখি রয়েছে এ চিড়িয়াখানায়। যোগাযোগ :০১৭১৫৪৬০৬৪।
জিন্দাপার্ক, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জঃ
বেসরকারী পর্যায়ে রূপগঞ্জে গড়ে উঠেছে পর্যটন কেন্দ্র। নাম ঐক্যতান অপস মডেল রিজোর্ট (জিন্দাপার্ক)। ঢাকা থেকে ত্রিশ কিলোমিটার দূরে এই জিন্দাপার্কের অবস্থান। বনভোজনের স্পট রয়েছে তিনটি। বড় স্পটে ৭/৮ হাজার মানুষ অনায়াসে অংশগ্রহণ করতে পারে। বনভোজনের স্পটে সব সময় থাকে মানুষের সমাগম। পার্কের তিনটি লেকেই নৌবিহারের জন্য রয়েছে ৭/৮টি সুসজ্জিত নৌকা
পন্ড গার্ডেন নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঞ্চনে বেসরকারি একটি পর্যটনকেন্দ্র পন্ড গার্ডেন। প্রায় পঁচিশ বিঘা জায়গা জুড়ে শিশুপার্ক, অবকাশকেন্দ্র ছাড়াও এখানে আছে নানান আেয়াজন। ০১৭২৭৩৯১১৯৮।
সোনার গাঁও
ঢাকার কাছেই আরেক আকর্ষণীয় পিকনিক স্পট হলো সোনার গাঁও। এখানকার লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের বিশাল চত্বরে রয়েছে বেশ কয়েকটি পিকনিক স্পট। এখানে বনভোজনের পাশাপাশি দেখে আসতে পারেন বাংলার ঐতিহাসিক নানান স্মৃতি। এখানকার লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন যাদুঘর, ঐতিহাসিক পানাম নগর , গোয়ালদী মসজিদ, গিয়াস উদ্দিন আযম শাহের মাজার ছাড়াও আরো অনেক ঐতিহাসিক জায়গা দেখে আসতে পারেন।
ড্রিম হলিডে পার্ক নরসিংদী
নরসিংদীতে গড়ে উঠছে আর্ন্তজাতিক মানের বিনোদন কেন্দ্র ড্রিম হলিডে পার্ক। দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্প গোষ্ঠি ফনিক্স গ্রুপ রাজধানী ঢাকা থেকে ৪২ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের
বিনোদন কেন্দ্রটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের এগারটি রাইট। এদের মধ্যে ওয়াটার পার্ক, এয়ার বাই সাইকেল, ফাইটার বোট, সোয়ান বোট, হ্যাপী ক্যাসেল, ন্যাকেট ক্যাসেল, রর্কি হর্স, হ্যাপী স্লাইট ও গ্রাউন সীট উল্লেখযোগ্য।
http://www.dreamholidayparkbd.com/index.html
পদ্মা রিসোর্ট লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ
এখানে আছে ১৬টি ডুপ্লেঙ্ কটেজ। প্রতিটি কটেজে আছে একটি বড় বেডরুম, দুটি সিঙ্গেল বেডরুম, একটি ড্রইংরুম। আছে দুটি ব্যালকনি এবং একটি বাথরুম। শীতে কটেজের চারপাশ রঙ-বেরঙের ফুলে ভরে ওঠে আর বর্ষায় পানির রাজ্য। রিসোর্টের উঠোনে ইজি চেয়ারে রাতের তারা গুনতে পারেন। দিনে পারেন দেশি নৌকায় পদ্মা বেড়াতে। রিসোর্ট রেস্টুরেন্টে টাটকা ইলিশ পাবেন। শাকসবজি, গরু, মুরগি আর হাঁসের মাংসও পাবেন। মৌসুমি ফলফলাদিও মিলবে। এক দিনে কটেজ ভাড়া (সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা) দুই হাজার টাকা। ২৪ ঘণ্টার জন্য (সকাল ১০টা থেকে পরদিন সকাল ১০টা) তিন হাজার টাকা। দুপুর বা রাতের খাবারের জন্য খরচ হবে ৩০০ টাকা। ঢাকা থেকে রিসোর্টের দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার। মাওয়া ফেরিঘাট থেকে রিসোর্টের নিজস্ব স্পিডবোট আছে। যোগাযোগ : ৮৬২৮৮৭৮,০১৭১২-১৭০৩৩০। http://padmaresort.net/
মেঘনা ভিলেজ রিসোর্ট
নামের সঙ্গেই যেহেতু “ভিলেজ” যুক্ত অতএব এই রিসোর্ট গ্রামের মতোই সবুজ শ্যামল হবে, এটাই স্বাভাবিক। আসলেও তাই। মেঘনা রিসোর্ট ভিলেজের অবস্থান মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায়। যা মেঘনা ব্রিজ থেকে এক কিলোমিটার দূরে। এখানে অবকাশ যাপনকারীদের জন্য রয়েছে থাকা-খাওয়া এবং বিনোদনের সব ব্যবস্থা। এখানে রয়েছে এসি-ননএসি উভয় প্রকার ক। আর এখানকার প্রতিটি ঘর একটু ভিন্নভাবে তৈরি করা হয়েছে, যা দেখতে অনেকটাই নেপালি কটেজের মতো। এখানে রয়েছে একটি বড় সবুজ মাঠ। যেখানে ইচ্ছে করলেই খেলাধুলায় মেতে ওঠা যায়। রয়েছে ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টনসহ প্রচলিত বিভিন্ন খেলার সামগ্রী। এখানে যে খাবার পরিবেশন করা হয় সেসব খাবারে ঘরোয়া স্বাদ পাওয়া যাবে নিঃসন্দেহে। রাতের বেলা আরাম কেদারায় বসে চাঁদনী দেখতে চাইলে সেই ব্যবস্থাও রয়েছে। বিশেষ করে জায়গাটি যেহেতু খোলামেলা তাই আকাশ কিংবা চাঁদ দেখা যায় সহজেই।
http://megnavillage.webs.com/
ব্লুস্টার রিসোর্ট
দিনের পর দিন ব্যস্ততার পর প্রতিটি মানুষই চায় একটু নির্মল বিনোদন। তাই সবাই ছুটে যাই প্রকৃতির নিবিড় সান্নিধ্যে। সবুজ ঘাসের গালিচায় খালি পা ফেলার অনুভূতি, স্বচ্ছ পানির মাঝে সাঁতার দেয়ার তৃপ্তি, নৌকা ভ্রমণের আনন্দ অথবা ছিপ ফেলে পুকুরে মাছ ধরে কাটাতে চান একটি সুন্দর দিন, তবে ঘুরে আসুন ঢাকার কাছে অপরূপ ব্লুস্টার রিসোর্ট।
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে উপজেলার ইছাপুরার চালতা তলায় ব্লূস্টার রিসোর্টের অবস্থান ।
মাওয়া রিসোর্ট
ঢাকা থেকে মাত্র ৩৮ কিলোমিটার দক্ষিণে বিক্রমপুরের লৌহজং উপজেলার মাওয়া ১নং ফেরিঘাট হতে সামান্য দক্ষিণে মাওয়া-ভাগ্যকুল রাস্তার কান্দিপাড়া গ্রামে নির্মিত এ রিসোর্ট সেন্টারটি যেন প্রকৃতির নৈসর্গিক সৌন্দর্যম-িত একটি অন্য রকম পর্যটন কেন্দ্র।। দীঘিতে রয়েছে দুটি বাঁধানো পাকা ঘাট। দীঘিতে ঘুরে বেড়াতে রয়েছে আধুনিক বোট। দীঘির পার ধরে বাম দিকে এগিয়ে গিয়ে আবার ডানে গেলে হাতের বামে পড়বে একটি ক্যাফেটেরিয়া। পর্যটকদের চাহিদামতো খাবার পাওয়া যায় এ ক্যাফেটেরিয়ায়। পুকুরের পূর্ব প্রান্তে পর্যটকদের থাকার জন্য রয়েছে সারি সারি বেশ কয়েকটি কটেজ। পর্যটকদের থাকার জন্য মোট ১১টি কটেজ রয়েছে। ৫টি সিঙ্গেল ৪টি ডাবল ও একটি সুইট রয়েছে এখানে। তবে কটেজে যাবার সময় সাদা আর সবুজ রঙের কাঠের পুলটি পর্যটন কেন্দ্রটির সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। পিকনিক ও ছবির শূটিং করার জন্যও এটি হতে পারে একটি অনন্য স্থান। রিসোর্টের কটেজগুলো ইটের দেয়ালে তৈরি করা হলেও এতে ছাদ না দিয়ে গ্রামের স্বাদ দিতে গোলপাতা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে চাল। বাঁশের চটা দিয়ে নানান আলপনা তৈরি করা সিলিং পর্যটকদের মন কেড়ে নেবে। ভেতরে আধুনিক আসবাবপত্র, বাথরুম আর টাইলসের মেঝে দেখে মনে হয় এ যেন কোন ফাইভ স্টার হোটেল।
http://mawaresort.com/home
ঘাসবন রিসোর্ট ,কুমিল্লা
ঢাকা থেকে মাত্র ৬০ কি:মি মোটামুটি ১ ঘণ্টা এর পথ । ঢাকা থেকে মেঘনা ব্রিজ এর পর গোমতী ব্রিজ পার হয়ে শহীদনগর নামে একটা জায়গা আছে… ওইখানে ট্রমা সেন্টার এর পাশের রাস্তা দিয়ে চরগোয়ালী গ্রামে। এখানে যেকোন ধরণের হানিমুন ট্যুর , ফ্যামিলি ট্যুর , মিনি পিকনিক ,শুটিং এর জন্য স্পট ভাড়া দেয়া হয়:
যেকোন ধরনের জিজ্ঞাসা ও বুকিং এর জন্য —
Nafis Rahman (Ovic)
০১৬৭১০২৫০০৬
01671025006
মেঘনা সরোবর রিসোর্ট এন্ড গলফ, চাদপুর
Meghna Shorobor Resort and Golf Course Ltd.
Reservations: +880-1781634094
Meghna Shorobor, Beltoli Bazar
Matlab North, Chandpur
http://meghnashorobor.com/
গজনী অবকাশ কেন্দ্র শেরপুর
শেরপুর জেলা শহর থেকে চবি্বশ কিলোমিটার দূরে গারো পাহাড়ের পাদদেশে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত গজনীতে গড়ে তোলা হয়েছে অবকাশ কেন্দ্র। এটি ঝিনাইগাতি উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের গজনীতে অবস্থিত। যাবার পথে রাংটিয়া ছেড়ে কিছু দূর এগোলে দুপাশে গজারি গাছের ছাউনিতে ঢাকা কালো পিচঢালা পথটি সবার মন কাড়বে। এ পথ গিয়ে শেষ হয়েছে একটি হ্রদের সামনে। পাহাড়ি ঝরনার জল আটকিয়ে এখানে তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম হ্রদ। এর মাঝখানে আছে ছোট্ট একটি দ্বীপ। দ্বীপে যেতে হবে দোদুল্যমান ঝুলন্ত সেতু পেরিয়ে। লেকে নৌ-ভ্রমণের জন্য আছে পা চালিত নৌকাসহ ময়ূরপঙ্খী নাও। এখানে দূর পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পাহাড় চূড়ায় নির্মাণ করা হয়েছে পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। সিঁড়ি ভেঙে উপরে উঠে যেদিকেই দৃষ্টি যাবে সবুজ আর সবুজ। দূরে পাহাড় চূড়ার সঙ্গে মেঘের মিতালী। এখানকার কৃত্রিম পাতালপথটির নাম পাতালপুরী।
লাউচাপড়া জামালপুর
জামালপুর জেলার বকশিগঞ্জের লাউচাপড়ায় অবস্থিত পাহাড়িকা অবকাশ কেন্দ্র। এখানে চারদিকে গারো পাহাড়ের সবুজ বন। পাহাড়ের গা বেয়ে আঁকাবাঁকা একটি সিঁড়ি উঠে গেছে একেবারে চূড়ায়। সেখানে আবার রয়েছে মস্তবড় এক ওয়াচটাওয়ার। দশ-বারোটি সিঁড়ি ভেঙে উপরে উঠলে চারদিকে সবুজ ছাড়া কিছুই আর চোখে পড়ে না। দূরে দেখা যায় ভারতের মেঘালয় রাজ্যের আকাশছোঁয়া সব পাহাড়। চারদিকটা যেন ছবির মতো। এই পাহাড়ি জঙ্গলে আছে নানা জাতের পশু-পাখি। পুরো জায়গাটি অবসর বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলেছে জামালপুর জেলা পরিষদ। এ অবসর কেন্দ্রে প্রবেশে কোনো টাকা লাগে না। তবে কোনো বাহন নিয়ে গেলে তার জন্য পার্কিং ফি দিতে হবে। পার্কিং ফি প্রতিটি বাস কিংবা কোস্টারের জন্য ২০০ টাকা, মাইক্রোবাস ১০০ টাকা, জিপ, টেম্পো, কার ৫০ টাকা, বেবি টেক্সি, ঘোড়ার গাড়ি ২০ টাকা, মোটর সাইকেল, ভ্যান গাড়ি ১০ টাকা, রিকশা ৫ টাকা, বাইসাইকেল ২ টাকা। এ ছাড়া লেকে নৌবিহার করতে জনপ্রতি লাগবে ১০ টাকা, ওয়াচ টাওয়ারে উঠতে ৩ টাকা এবং পিকনিক পার্টির রান্নাঘর ও প্রতি চুলা ব্যবহারের জন্য দিতে হবে ৫০ টাকা।
রয়েল রিসোর্ট ধনবাড়ী, টাঙ্গাইল
জমিদারবাড়িতে থাকতে চাইলে যেতে পারেন রয়েল রিসোর্টে। এটি আসলে নবাব নওয়াব আলীর প্রাসাদ। এখানে আছে এলিফ্যান্ট গেট, ৭০০ বছরের পুরনো মসজিদ ও রাবার বাগান। দিঘিতে ভাসতে পারবেন, ঘোড়া নিয়ে ছুট দিতে পারেন। নবাব প্যালেস, ভিলা, কটেজ এবং বাংলো_এ চার ধরনে থাকতে পারেন। প্যালেসে থাকতে খরচ হবে তিন হাজার ৫০০ থেকে সাত হাজার টাকা। ভিলা এবং কটেজে খরচ হবে এক হাজার থেকে দুই হাজার ৫০০ টাকা। বাংলোর ভাড়া দুই হাজার ৫০০ থেকে তিন হাজার টাকা। ঢাকার গাবতলী বা মহাখালী থেকে বাসে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গায় যেতে হবে। তারপর টাঙ্গাইল-জামালপুর সড়কে ৫০ কিলোমিটার এগোলে রয়েল রিসোর্টে। যোগাযোগ : ৯১৩০৯০০, .০১৯১১৯৫৬৩৫৭,০১৭৪৯৪১৯৯৪০। http://www.royalresortholidays.com/
যমুনা রিসোর্ট টাঙ্গাইল
ঢাকা থেকে ৯৫ কিলোমিটার এবং টাঙ্গাইল থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে বঙ্গবন্ধু সেতুর কাছেই আধুনিক একটি অবকাশ কেন্দ্র যমুনা রিসোর্ট। রিসোর্টের পশ্চিম পাশে যমুনার তীর ঘেঁষে এখানে আছে সাজানো গোছানো বনভোজন কেন্দ্র। যমুনা রিসোর্টে বনভোজনে যেতে হলে আগে থেকে যোগাযোগ করতে হবে এই নম্বরে_৮১৪২৯৭১-৩, ০১৭১১৮১৬৮০৭।
http://www.jamunaresortbd.com/
এলেঙ্গা রিসোর্ট : টাঙ্গাইল
রাজধানী ঢাকা থেকে গাড়ি যোগে মাত্র দুই ঘণ্টার পথ। টাঙ্গাইল শহর থেকে সাত কি.মি. উত্তরে এলেঙ্গায় গড়ে উঠেছে ১৫৬.৬৫ হেক্টর জুড়ে এই রিসোর্ট। রিসোর্টের চারপাশজুড়ে বিভিন্ন গাছের সারি। একটা ছায়াঢাকা গ্রামীণ পরিবেশ। সঙ্গে আছে রেস্তোরাঁসহ নানা আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। পাঁচটি ভিআইপি এসি স্যুট ছাড়াও আছে ১০টি এসি ডিলাক্স স্যুট, ১৬টি নানা-এসি কক্ষ, পাঁচটি পিকনিক স্পট, সভাকক্ষ, ছোট যাদুঘর ও প্রশিক্ষণ কক্ষ ইত্যাদি। খেলাধুলার জন্য রয়েছে টেনিস, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন কোর্ট। বাড়তি সুযোগ হিসেবে আরও রয়েছে ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ইত্যাদি। ছোটদের বিনোদনের জন্য গড়ে তোলা হয়েছে কিড্স রুম। আছে ঘোড়ায় চড়ার ব্যবস্থা ও হেলথ ক্লাব। বিভিন্ন ধরনের দেশী খাবারের পাশাপাশি রয়েছে চীনা, ভারতীয় ও কন্টিনেন্টাল খাবার। নৌ-ভ্রমণের জন্য রয়েছে ট্রলার, দেশীনৌকা ও স্পিডবোড। কাছেই টাঙ্গাইলের তাঁতিবাজার। ইচ্ছে করলে সেখান থেকে কেনাকাটাও করতে পারেন কোনো পর্যটক। এছাড়া রিসোর্টের নিজস্ব গাড়িতে বেড়ানো যায় করটিয়া জমিদারবাড়ি, মধুপুরের গড় আর ধনবাড়ীর জমিদারবাড়ি।
http://www.elengaresort.com/
পাকশী রিসোর্ট। ঈশ্বরদী, পাবনা
যমুনা সেতু থেকে এক ঘণ্টার পথ পাকশী রিসোর্ট। পদ্মা নদীর পাড়ে ৩৬ বিঘা জমির ওপর এই রিসোর্ট। আছে তিন তলাবিশিষ্ট দুটি আধুনিক ভবন। প্রতিটি কক্ষই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। আসবাব অভিজাত, শয়নকক্ষে রয়েছে মখমলের বিছানা। রিসোর্টের “ষড়ঋতু” রেস্টুরেন্টে বাংলাদেশি, ইন্ডিয়ান, চাইনিজ ও থাই ডিশ পাবেন। জুস, বেকারি ও পেস্ট্রিশপও আছে। রিসোর্টের ভেতরে খেলতে পারেন লন টেনিস, বাস্কেট বল, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, বিলিয়ার্ড ইত্যাদি। ফুলবাগানে হাঁটতে পারেন, সুইমিং পুলে সাঁতার কাটতে পারবেন। ব্যায়ামাগারও আছে। রিসোর্টে আছে দেশি-বিদেশি প্রায় ৪০০ প্রজাতির গাছ। রিসোর্টের একেকটি রুমের ভাড়া চার হাজার টাকা। ঢাকার মহাখালী বা কল্যাণপুর থেকে বাসে পাকশী যাওয়া যায়। পাবনা, কুষ্টিয়া ও নাটোর শহর থেকে রিসোর্ট আধঘণ্টার পথ। যোগাযোগ : ০১৭৩০৭০৬২৫১, ০১৭৩০৭০৬২৫২। ফোন :০৭৩২-৬৬৩৬৬০। হটলাইন : ০১৭৩০-৭০৬২৫৭।http://www.pakshiresort.net/
অরুনিমা কান্ট্রিসাইড নড়াইল
নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার মধুমতির তীরে পানি পাড়া গ্রামে প্রায় ৫০ একর জায়গা নিয়ে অরুনিমা কান্ট্রিসাইড রিসোর্ট। আধুনিক বাংলো, চিড়িয়াখানা, পুকুর, লেক, গোলাপ বাগান, বাটার ফ্লাই পার্ক, ছেড়াদ্বীপ, ঘোড়ার গাড়ি, গরুর গাড়ি, গলফ খেলার মাঠসহ আরো অনেক আয়োজন আছে অরুনিমায়। নানান গাছপালার মাঝে এখানে বনভোজন করতে ভালো লাগবে সবার। যোগাযোগ :০১৭১১৪২২২০৩।http://shabaztourism.com/ http://arunimacountryside.com/argc/
চিত্রা রিসোর্ট নড়াইল
নড়াইল শহরের চিত্রা নদীর তীরে অবস্থিত চিত্রা রিসোর্ট। প্রায় সাত বিঘা জায়গাজুড়ে এ রিসোর্টে আছে কটেজ, শিশুপার্ক এবং চিত্রা নদীতে নৌ-ভ্রমণের ব্যবস্থা। বনভোজন, অবকাশ যাপন কিংবা পারিবারিক ভ্রমণের জন্য চিত্রা রিসোর্ট একটি উপযুক্ত জায়গা। যোগাযোগ :০১৭১৩০৬৩৬১০।
নিরিবিলি বনভোজন কেন্দ্র নড়াইল
নড়াইল জেলার লোহগড়া থানার রামপুরে অবস্থিত বনভোজন কেন্দ্র নিরিবিলি। প্রায় ১৪ একর জায়গা নিয়ে এ কেন্দ্রটিতে আছে চিড়িয়াখানা, জাদুঘর, এস এম সুলতানের শিল্পকর্ম নিয়ে একটি প্রদর্শনী গ্যালারি, রোপ ওয়ে, রেস্ট হাউস, ফুল ও ফলের বাগানসহ বনভোজন ও অবকাশ যাপনের সব ব্যবস্থা। যোগাযোগ :০১৭১১৬৯৩৭৮৮।
পানিগ্রাম রিসোর্ট , যশোর
http://www.panigram.com/
সাতছড়ি উদ্যান হবিগঞ্জ, সিলেট
সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান বনভোজনের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। রাজধানী থেকে প্রায় ১৩০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত জাতীয় এ উদ্যানটিতে রয়েছে কয়েকটি বনভোজন কেন্দ্র। সঙ্গে সঙ্গে উপভোগ করা যাবে এখানকার নানান জীব বৈচিত্র্য। সাতছড়িতে রয়েছে প্রায় ১৪৯ প্রজাতির পাখি, ২৪ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ১৮ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৬ প্রজাতির উভচর প্রাণী। মুখপোড়া হনুমান, চশমা হনুমান, উলস্নুক, লজ্জাবতী বানর, কুলু বানরের মতো বিরল প্রাণীর দেখা মেলে এ উদ্যানে। এ ছাড়া মায়া হরিণ, খিদির শুকর, বন্য শুকর, বেজি, গন্ধ গোকুল, বনবিড়াল, মেছো বাঘ, কটকটি ব্যাঙ, গেছো ব্যাঙ, গিরগিটি, বিভিন্ন রকম শাপ, গুই সাপ প্রভৃতি রয়েছে এ বনে। ফিঙ্গে, কাঠঠোকরা, মথুরা, বন মোরগ, ধনেশ, লাল ট্রগন, পেঁচা, সুই চোরা এ বনের উলেস্নখযোগ্য পাখি। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের বনভোজন কেন্দ্র ব্যবহার করতে চাইলে জনপ্রতি ১০ টাকা হিসেবে দিতে হবে। এ ছাড়া কার, জিপ ও মাইক্রোবাস পার্কিং ২৫ টাকা।
নাজিমগড় রিসোর্ট সিলেট
পাঁচ একর জায়গার ওপর নির্মিত রিসোর্টটি সব বয়সীদের জন্যই উপযোগী। পাহাড়ের ঢেউ দেখার দারুণ জায়গা এটি। ১৫টি কটেজ আছে এখানে। রেস্টুরেন্টে অনেক পদের খাবার পাবেন। রিসোর্টে আছে বিশাল এক বাগান, পিকনিক ও ক্যাম্পিং স্পট। ঘুরে আসতে পারবেন নুড়ি পাথরের রাজ্য জাফলংয়ে। সিলেট শহর থেকে রিসোর্ট বাসে মাত্র ১৫ মিনিটের পথ। কটেজ ভাড়া পাঁচ থেকে ১০ হাজার টাকা। যোগাযোগ : ০১৭১২০২৭৭২২, .০১৭১২৪৯৫৭৯১।
http://www.nazimgarh.com/
শ্রীমঙ্গল টি রিসোর্ট মৌলভীবাজার
শ্রীমঙ্গল শহর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে এ রিসোর্ট। চা বাগানের মাঝখানে এর অবস্থান। এখানে বাংলোর সংখ্যা ১০টি। বুকিং নিতে হবে কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে। যাঁরা প্রকৃতি ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য এটি স্বর্গরাজ্য। সব ধরনের খাবার পাবেন, সঙ্গে পাহাড়ি খাবারও। বাংলো ভাড়া তিন থেকে ছয় হাজার টাকা। রিসোর্টের নিজস্ব গাড়ি শহর থেকে আপনাকে নিয়ে যাবে। যোগাযোগ : ০১৭১২৯১৬০০১, ০১৭১২০৭১৫০২
জেসটেট হলিডে রিসোর্ট
সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের পাশে দেশের প্রথম রিসোর্ট জাকারিয়া সিটি জেসটেট হলিডে রিসোর্ট। এখানে আছে কৃত্রিম হ্রদ, ৫০০ প্রজাতির ১ লাখেরও বেশি গাছগাছালি, স্পোর্টস কমপ্লেক্স, টেনিস কোর্ট, লং টেনিস কোর্ট, জিমনেশিয়াম ও অডিটরিয়াম।
জাকারিয়া সিটি জেসটেট হলিডে রিসোর্টের সহকারী ব্যবস্থাপক ইকবাল করিম মজুমদার বলেন, তাদের ৪৭টি কক্ষের ৯০ শতাংশ ১ থেকে ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বুকিং হয়ে গেছে। এ রিসোর্টে প্রতি রাত থাকার জন্য খরচ পড়বে সাড়ে ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে।জেসটেট হলিডে রিসোর্ট (০৮২১-২৮৭০০৪০) ০৮২১-২৮৭০৭৬০ http://zastatholidayresort.com/go.html
জৈন্তা হিল রিসোর্ট, সিলেট
http://jaintiaresort.com/
আমতলী নেচার রিসোর্ট শ্রীমঙ্গল,মৌলভীবাজার
আমতলী নেচার রিসোর্ট ঠিক এমনই এক সবুজে ঘেরা জায়গা। ঢাকা থেকে মাত্র চার ঘণ্টার দূরত্বে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল থানার খুব কাছেই আমতলী চা বাগান। আর এই চা বাগানেই রয়েছে একটি দারুণ রিসোর্ট। একদিকে চা বাগান, অন্যদিকে রবারের বন_ এই দুয়ে মিলে তৈরি হয়েছে এক নৈসর্গিক পরিবেশ, যা আপনাকে মুহূর্তে ভুলিয়ে দেবে যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি। স্বল্প পরিসরে তৈরি এই রিসোর্টটিতে রয়েছে থাকা-খাওয়ার আধুনিক সব ব্যবস্থা। দিনের বেলা বেড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন আশপাশের চা বাগান, বন্যপ্রাণীদের সাহচর্য, সীতেশ বাবুর চিড়িয়াখানা, বাইক্কা বিলের অপূর্ব সৌন্দর্য আর সেই সঙ্গে জিভে জল আনা সব খাবার, এর সঙ্গে রাতে চাঁদের আলোয় বারবিকিউ পার্টি_ সব মিলিয়ে আপনার ছুটির দিন হয়ে উঠতে পারে অনেক বেশি আনন্দময় ও উত্তেজনাপূর্ণ। বছরের সব ঋতুতেই আপনি যেতে পারেন আমতলী। এদিক-ওদিক যাওয়ার জন্য প্রয়োজনে বাগান কর্তৃপক্ষ আপনাকে গাড়ির ব্যবস্থা করে দেবে। নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে, ভ্রমণপিপাসুদের মন জয় করে নিতে পারে আমতলী নেচার রিসোর্ট।
মৌ ভ্যালি পর্যটন ও পিকনিক স্পট
শ্রীমঙ্গল-মৌলভীবাজার সড়ক ধরে যে কোন যানবাহনে মৌলভীবাজার থেকে ৫ কিলোমিটার এবং শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার অদূরে অবস্থিত মোকাম বাজার। বাজারের ভেতর দিয়ে দেওরাছড়া-কমলগঞ্জ সড়কের প্রায় অর্ধ কিলোমিটার সামনে এগোলেই প্রেমনগর চা বাগান। এ চা বাগান সংলগ্ন্ন এলাকায় পাহাড়ি টিলায় ২ হাজারের অধিক বৃক্ষবেষ্টিত নয়নাভিরাম বিশাল এলাকাজুড়ে পর্যটন ও পিকনিক স্পট মৌ ভ্যালির অবস্থান। সবুজ প্রকৃতিকে নিবিড়ভাবে উপভোগ করতে এখানে গড়ে তোলা হয়েছে পর্যটননির্ভর নানাবিদ অবকাঠামো। সাজানো রয়েছে শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য বিভিন্ন খেলনার সামগ্রী দিয়ে। বিশাল টিলাঘেরা এ স্পটটির প্রতিটি গাছ সাজানো হয়েছে রঙিন করে। গাছনির্ভর এ স্পটটিতে গাছের ওপরে, তাঁবুতে এবং বিশেষ কাগজের তৈরি কটেজে থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। স্পটটিতে আছে পাকা কটেজও।
শান্তি বাড়ী ইকো কটেজ
রাধানগর শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
https://www.facebook.com/shantibari
দুসাই হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট লিমিটেড মৌলভীবাজার
একটি অত্যাধুনিক, অভিজাত, বিলাসবহুল পাঁচ-তারকা ইকো রিসোর্টের জন্য বাংলাদেশের এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র। এটিই হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম সত্যিকারের ইকো-বুটিক রিসোর্ট। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বিভাগ সিলেটের চিরহরিৎ অঞ্চলেই গড়ে উঠছে এই রিসোর্ট। কাজ শুরু হয়ে গেছে গত মার্চ থেকে। ২০১২ অক্টোবরে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে এমনটাই প্রত্যাশা আয়োজকদের।
[img=http://dusairesorts.com/]দুসাই রিসোর্ট [/img]
রেইন ফরেস্ট রিসোর্ট , শ্রীমঙ্গল
http://www.srimangal-rainforestresort.com/
rangautiresort
http://rangautiresortbd.com/web/
অ্যামাজন ফরেস্ট রিসোর্ট
অ্যামাজন ফরেস্ট রিসোর্ট নতুন এ রিসোর্ট চালু হয়েছে সিলেটের শ্রীমঙ্গলে। যেকোনো বাংলা খাবার পাবেন এখানে। চা-বাগানে বেড়ানোর পাশাপাশি পাহাড়ের কোলে অবকাশে আপনার আনন্দের মাত্রা বাড়িয়ে দেবে। ফোন: ০১৭১৭৫৪০৮২০
গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ
গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ
শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের পাশে শ্রীমঙ্গল শহর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে রাধানগর এলাকায় ১৪ একর উঁচু-নিচু টিলাভূমির ওপর এ রিসোর্ট গড়ে তোলা হচ্ছে। এক্সার্শন অ্যান্ড রিসোর্টস বাংলাদেশ লিমিটেড বিলাসবহুল এ পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্টটি নির্মাণ করছ
http://www.grandsultanresort.com/
শুকতারা নেচার রিসোর্ট
শুকতারা নেচার রিসোর্ট সিলেটের খাদিমনগরে গড়ে উঠেছে শুকতারা নেচার রিসোর্ট। পাহাড় আর জঙ্গল মিলেমিশে আছে এখানে। ঘরে বসেই উপভোগ করা যাবে পাহাড়ের মোহনীয় রূপ। ওয়েব: http://www.shuktararetreat.com
নিসর্গ ইকো রিসোর্ট , শ্রীমঙ্গল
http://nishorgocottage.com/
স্বপ্নপুরী দিনাজপুর
উত্তরবঙ্গের অতি পরিচিত একটি পিকনিক স্পট হলো দিনাজপুরের স্বপ্নপুরী। ১০০ একরেরও বেশি জায়গা জুড়ে এখানে রয়েছে বনভোজন করার মতো বেশ কয়েকটি স্পট। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন শত শত লোকজন আসেন এখানে বনভোজন করতে। স্বপ্নপুরীর প্রবেশ পথেই রয়েছে স্বপ্নময় তোরণ। বিশাল তোরণের দুপাশে রয়েছে ডানাওয়ালা পরীমূর্তি। ভেতরে সর্বত্রই রয়েছে সবুজের রাজ্য। স্বপ্নপুরীর পুরোটাই একেবারে সাজানো গোছানো। বেশক”টি পিকনিক স্পট ছাড়াও এখানে আছে কয়েকটি কটেজ। ঢাকা থেকে দিনাজপুর যাওয়া যায় হানিফ, শ্যামলী, কেয়া, এস আর প্রভৃতি বাসে। বাসগুলো ছাড়ে কল্যাণপুর ও গাবতলী থেকে। ভাড়া ২৫০-৩০০ টাকা। দিনাজপুর থেকে বাসে ফুলবাড়ির ভাড়া ২৫-৩০ টাকা। সেখান থেকে রিকশায় কিংবা টেম্পোতে আসতে হবে স্বপ্নপুরী। যোগাযোগ :০১৭১২-৫৮৬০৬৬।
ফানসিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক ঠাকুরগাঁও
ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলায় বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ফানসিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক। প্রায় দশ একর জায়গা নিয়ে এ পার্কের মূল আকর্ষণ হলো মেরি গো রাউন্ড, সুপার চেয়ার, ওয়েস্টার্ন ট্রেন, কিডি রাইডস, প্যাডেল বোটস, ব্যাটারি কার, থ্রিডি জু ভিডিও গেমস ইত্যাদি। এ ছাড়া পার্কে স্থান পেয়েছে বিখ্যাত ব্যক্তিদের ছবি। আর সব সুবিধাসহ একটি পিকনিক স্পটও আছে এখানে। ফানসিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্কে প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা এবং প্রতিটি রাইডের মূল্য ১০ টাকা। যোগাযোগ :০৫৬২৪-৫৬৫৮২।
মোজাফফর গার্ডেন ও রিসোর্ট সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরা শহরের প্রাণকেন্দ্র হতে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে খড়িবিলা নামক স্থানে মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত সাতক্ষীরা মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট ।বর্তমানে সুন্দরবনের পাশাপাশি পর্যটন, ভ্রমণ ও চিত্ত বিনোদনের ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি করেছে সাতক্ষীরার মোজাফফর গার্ডেন এন্ড রিসোর্ট। ভ্রমণ, পিকনিক ও চিত্ত বিনোদনের সকল উপাদান নিয়ে দাড়িয়ে আছে এই দর্শনীয় ও মনোরম স্থানটি।
01719-769009, 01191-812257
http://www.mozaffarresort.com/
বর্ষা রিসোর্ট
কলবাড়ী, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা
The 1st resort in Bangladesh near about sundarban…..
If want to see natural beauty of sundarban please go to Barsa resort….
for more info please contact 019121613906, 01716423499, 01612613906….
Md. Masum Bellah
https://www.facebook.com/BarsaResortLtd
barsaresorts.com
সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট
Project Location:
Koromjal, Khulna, Bangladesh
Phone: +88 01617888605, 01617888606, +88 02 8958066
http://sundarbanecoresort.com/
বলেশ্বর ডিসিপার্ক ও পিকনিক স্পট পিরোজপুর
বন বিভাগ নামাজপুরে বলেশ্বর নদের ধারে পার্কটি তৈরি করেছে। সদর থেকে দূরত্ব আড়াই কিলোমিটার। এর চারদিক ঘন সবুজে বেষ্টিত, মাঝখানে বাহারি ফুলের সমারোহ। কৃত্রিম ঝরনা আর পাহাড় তৈরি করা হয়েছে দর্শনার্থীদের জন্য। পাঁচতলা সমান উঁচু একটি টাওয়ার আছে পার্কে। নদীর কোলঘেঁষে বসার ব্যবস্থাও আছে। বলেশ্বর সেতু পার্ক থেকে বেশি দূরে নয়। সদর বাসস্ট্যান্ড থেকে পার্কে রিকশায় যেতে ভাড়া লাগে ২০ টাকা। অটোরিকশায় জনপ্রতি ভাড়া ১০ টাকা।



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *