মোঃ পারভজে, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি: পটুয়াখালী কলাপাড়ার সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় বীচ ছাতার নচিে বসলইে পর্যটকদরে গুনতে হচ্ছে অতরিক্তি ভাড়া। এ নয়িে প্রায়শ:ই বাকবতিন্ডায় জড়য়িে পড়ছে পর্যটক এবং ভাড়া আদায়কারীরা। প্রভাবশালী এসব বীচ ছাতার মালকিদরে হাতে পর্যটকদরে লাঞ্চতি হতে হচ্ছ। সমুদ্র সৈকতের বীচ ছাতার ভাড়া আদায়কারীদরে সাথে কথা বলে জানা যায়,সমুদ্র জলরাশসিহ প্রকৃতি উপভোগ এবং শ্রান্তি বনিোদনরে জন্য কুয়াকাটা সৈকতের জরিো পয়ন্টে থকেে পশ্চমি ও র্পূব পাশে প্রায় ১০০টি বীচ ছাতাসহ বঞ্চে পতেে রাখা হয়ছে। এসব বীচ ছাতা ও বঞ্চের মালকি রাজনতৈকি ছত্রছায়ায় থাকা স্থানীয় প্রভাবশালী একটি চক্র। পশ্চমি পাশরে ১৫টি বঞ্চেরে মালকি কুয়াকাটা পৌর যুবলীগরে যুগ্ন আহ্বায়ক বলোল খলফিা, ১১টরি মালকি তার ভাই আকাশ খলফিা, ৪০টরি মালকি জাহাঙ্গীর, সলেমি, মাসুদ, ফজলু খাঁ।ছয় মাস র্পূবওে এসব বীচ ছাতা ও বঞ্চে প্রতি ঘন্টায় র্পযটকদরে কাছ থকেে নয়ো হত কুড়ি টাকা। র্বতমানে খলফিা ট্যুরজিমসহ বভিন্নি ট্যুরজিমরে নামে রসিভি কটেে আদায় করা হচ্ছে চল্লশি টাকা।ঢাকা থকেে স্বপরবিারে বড়োতে আসা র্পযটক জহরি জানান, সমুদ্র স্নানরে সময় বঞ্চেে জামা কাপড় রখেে যাওয়ায় ঘন্টায় প্রতি চল্লশি টাকা ভাড়া দাবী করা হয়। অতরিক্তি ভাড়া প্রদানে অপারগতা প্রকাশ করলে পরবিাররে সামনইে লাঞ্চতি হতে হয়ছেে ভাড়া আদায়কারীর হাত। খুলনা থকেে ঘুরতে আসা আবদুর রহমান জানান, এখানে বঞ্চেরে ভাড়া অতরিক্তি আদায় করা হচ্ছ। মনে হচ্ছে এসব দখেভাল করার কউে নইে।পর্যটন সংশ্লস্টি ব্যবসায়ীদরে আভযিোগ,এসব ঘটনায় র্পযটন নগরী কুয়াকাটার র্দীঘদনিরে র্অজতি সুনাম ক্ষুন্ন হওয়ার শঙ্কা দখো দয়িছে। তাদরে অভমিত, বীচ ছাতা ও বঞ্চে মালকিদরে দ্রুত নয়িন্ত্রনসহ নীতমিালার আওতায় আনা না হলে এর প্রভাব পড়বে কুয়াকাটা র্পযটন শল্পি। ছাতা ও বঞ্চে মালকি সমতিরি সভাপতি বলোল খলফিা বলনে, ছাতা ও বঞ্চে অধুনকি করা করা হয়ছে।ে তাই কুড়ি টাকার পরর্বিতে চল্লশি ঘন্টা প্রতি ভাড়া আদায় করা হচ্ছ। কুয়কাটা পৌর ময়ের আবদুল বারকে মোল্লা বলনে, বষিয়টি দুখ:জনক। যদওি এটি পৌরসভার আওতাভূক্ত নয় তবুও বষিয়টি দখেে ব্যবস্থা নয়ো হব। কুয়াকাটা বীচ ম্যানজেমন্টে কমটিরি সদস্য ও কলাপাড়া উপজলো নর্বিাহি র্কমর্কতা মো. তানভীর রহমান জানান, তদন্ত করে দোষীদরে বরিুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নয়ো হব
তাং ০৮/৪/১৯ মোবাঃ ০১৭৮৪৪৪৭৪১৬