উল্লেখযোগ্য খবর
সম্পাদক পরিষদের বিবৃতি খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত পরিবর্তন নেই স্টাফ রিপোর্টার (১০ মিনিট আগে) ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বুধবার, ৬:১৪ অপরাহ্ন mzamin facebook sharing button twitter sharing button skype sharing button telegram sharing button messenger sharing button viber sharing button whatsapp sharing button প্রবল আপত্তির মধ্যেই সম্প্রতি আলোচিত ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’ জাতীয় সংসদে পাস হওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে সম্পাদক পরিষদ। এর মাধ্যমে এই আইনটি সম্পর্কে সম্পাদক পরিষদসহ সংবাদমাধ্যমের অংশীজন এত দিন যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে আসছিলেন, সেটা যথার্থ বলে প্রমাণিত হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত করে নতুন আইনে শাস্তি কিছুটা কমানো এবং কিছু ধারার সংস্কার করা হয়েছে। তাই শুধু খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত বা উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন নেই। বাকস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এই বিষয়গুলো খর্ব করার মতো অনেক উপাদান এ আইনে রয়েই গেছে। বুধবার পরিষদ সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। এতে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৯টি ধারা (৮, ২১, ২৫, ২৮, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩) স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভীষণভাবে ক্ষতি করবে বলে সংশোধনের দাবি জানিয়েছিল সম্পাদক পরিষদ। এখন সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাতটি ধারায় সাজা ও জামিনের বিষয়ে সংশোধনী আনা হয়েছে। কিন্তু অপরাধের সংজ্ঞা স্পষ্ট করা হয়নি, বরং তা আগের মতোই রয়ে গেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ও ২৮ ধারা দুটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির হাতিয়ার ও বিভ্রান্তিকর হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর থেকে ধারা দুটি বাতিলের আহ্বান করা হয়েছিল। শাস্তি কমিয়ে এই দুটি বিধান রেখে দেয়ায় এর অপপ্রয়োগ ও খেয়ালখুশিমতো ব্যবহারের সুযোগ থেকেই যাবে। বিবৃতিতে বলা হয়, আইনটি কার্যকর হলে আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী বিনা পরোয়ানায় সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে তল্লাশি, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সার্ভারসহ সবকিছু জব্দ ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবে পুলিশ। এর মাধ্যমে পুলিশকে কার্যত এক ধরনের ‘বিচারিক ক্ষমতা’ দেয়া হয়েছে, যা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। বিজ্ঞাপন আইনের চারটি ধারা জামিন অযোগ্য রাখা হয়েছে। সাইবার-সংক্রান্ত মামলার সর্বোচ্চ শাস্তি ১৪ বছরের জেল ও কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সম্পাদক পরিষদ চায়, ডিজিটাল বা সাইবার মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধের শাস্তি হোক। কিন্তু সাইবার নিরাপত্তা আইনের মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশির ভাগ ধারা সন্নিবেশিত থাকায় এই আইন কার্যকর হলে পূর্বের ন্যায় তা আবারও সাংবাদিক নির্যাতন এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের হাতিয়ার হিসেবে পরিণত হবে। তাই সাইবার নিরাপত্তা আইনকে নিবর্তনমূলক আইন বলা ছাড়া নতুন কিছু হিসেবে বিবেচনা করা যাচ্ছে না বলে মনে করে সম্পাদক পরিষদ।

সর্বাধুনিক সুবিধা সম্পন্ন বাংলাদেশের পাঁচ তারকা হোটেল

এমএম রহমাতুল্লাহ: একটি দেশের পর্যটন শিল্লের অগ্রগতি বুঝতে অনেকগুলি বিষয়ই নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। পাঁচ তারকা হোটেল তার মধ্যে একটি। আবার পাঁচ তারকা হোটেল নিয়েও সাধারণ মানুষের কৌতুহলেরও শেষ নেই। একসময়.. হোটেলের অভ্যন্তরীণ ডেকোরেশন কেমন, সাজসজ্জা, বিভিন্ন কক্ষ ও হলরুমের ভাড়া, খাবারের বিল নিয়েও রয়েছে সীমাহীন জিজ্ঞাসা। আশাকরি, এ আর্টিকেল থেকে হিমালয়ের পাঠকবৃন্দ কিছুটা হলেও তাদের কৌতুহল মেটাতে পারবেন।কয়েক বছর আগেও ঢাকায় পাঁচ তারকা হোটেল বলতে ছিল শুধুই প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও এবং হোটেল শেরাটন। কিন্তু সময় পাল্টেছে। ঢাকায় এখন গড়ে উঠছে একের পর এক পাঁচ তারকা হোটেল। ইতিমধ্যে যাত্রাও শুরু করেছে বেশ কয়েকটি। তৈরি হচ্ছে আরও কিছু আন্তর্জাতিক চেইন পাঁচ তারকা হোটেল। শুধু রাজধানীতে নয়, ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, সিলেটেও গড়ে উঠছে পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্ট। সূত্রমতে, ছয়টি আন্তর্জাতিক চেইন হসপিটালিটি গ্রুপ ২০১৬ সালের মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে মোট ১০টি নতুন পাঁচ তারকা হোটেল তৈরির চুক্তি সম্পন্ন করেছে। ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর তথ্যমতে, ঢাকায় বর্তমানে চালু থাকা পাঁচ তারকা হোটেলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো সোনারগাঁও। বিশ্বের নয়টি দেশে পাঁচ তারকা হোটেল পরিচালনা করা কোম্পানি প্যান প্যাসিফিক এটি পরিচালনা করছে। দেশের অন্য পুরনো হোটেল রূপসী বাংলা বা হোটেল শেরাটন এখন পরিচালনা করছে আরেক আন্তর্জাতিক চেইন হোটেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ইন্টারকন্টিনেন্টাল। বর্তমানে ঢাকায় থাকা পাঁচ তারকা হোটেলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম হোটেল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে গুলশানে থাকা হোটেল ওয়েস্টিন। এর পাশাপাশি চালু আছে রেডিসন ব্লু, রিজেন্সি, সিক্স সিজন, প্লাটিনাম স্যুইট ও হোটেল লেকশোর। সম্প্রতি চালু হয়েছে থাইল্যান্ডের ব্র্যান্ড হোটেল আমারি ঢাকা। সর্বশেষ আন্তর্জাতিক খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান স্টার উডের ৩০৪ কক্ষের হোটেল লা মেরিডিয়ান চালু হয়েছে ঢাকার বিমানবন্দর সড়কের নিকুঞ্জে। এটিই কক্ষের বিচারে বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে বড় পাঁচ তারকা হোটেল।

পাঁচ তারকা হোটেলের তালিকা: এর বাইরে নির্মাণের জন্য চুক্তি করা হয়েছে বেশ কিছু হোটেলের। সেগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান মেরিয়ট ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ঢাকা ও চট্টগ্রামে দুটি পাঁচ তারকা হোটেল নির্মাণের চুক্তি করেছে। এর মধ্যে যমুনা বিল্ডার্সের সঙ্গে ঢাকায় ৭০০ কক্ষের জেডব্লিউ ম্যারিয়ট হোটেল ঢাকা এবং প্যাসিফিক জিন্সের সঙ্গে চট্টগ্রামে ২৫০ কক্ষের জেডব্লিউ ম্যারিয়ট হোটেল চট্টগ্রাম নির্মাণ করছে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে চালু থাকা ওয়েস্টিন হোটেলের মালিক প্রতিষ্ঠান ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট ঢাকায় দ্বিতীয় ওয়েস্টিন ও চট্টগ্রামে আরেকটি ওয়েস্টিন হোটেল ৩০০ মিলিয়ন ডলারে তৈরির কাজ শুরু করেছে। ঢাকার গুলশানে আরেকটি পাঁচ তারকা হোটেল নির্মাণ করছে দ্য হিলটন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ও প্রিমিয়ার হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট। ২৫০ কক্ষের হিলটন হোটেল আগামী বছরের শুরুতেই চালু হয়ে যাবে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় তৈরি হচ্ছে পাঁচ তারকা হায়াত রিজেন্সি হোটেল। এ ছাড়া হোটেল গ্রুপ শেরাটন একটি পাঁচ তারকা হোটেল তৈরির পরিকল্পনা করেছে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাসংলগ্ন পূর্বাচলে। এ ছাড়া ফ্রান্সের অ্যাকর্ড গ্রুপ বাংলাদেশের একটি কোম্পানির সঙ্গে তাদের ব্র্যান্ড হোটেল সোফিয়া স্থাপন করতে যাচ্ছে ঢাকার গুলশান ও চট্টগ্রামে। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে চট্টগ্রামে ইতিমধ্যে যাত্রা শুরু করেছে পাঁচ তারকা হোটেল রেডিসন ব্লু। কক্সবাজারেও তৈরি হচ্ছে রেডিসন ব্লুর আরেকটি পাঁচ তারকা হোটেল। সিলেটে পাঁচ তারকা মানের রিসোর্ট তৈরি হয়েছে দুটি। এগুলো হলো মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট ও গলফ এবং হবিগঞ্জের বাহুবলে দ্য প্যালেস রিসোর্ট অ্যান্ড স্প্যা। ইতিমধ্যে আগ্রহীদের দৃষ্টিও কেড়েছে এসব পাঁচ তারকা রিসোর্ট।

প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল: প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় পাঁচ তারকা হোটেল। উন্নত গ্রাহক সেবা এবং সর্বাধুনিক সুবিধা সংযোজনের নিরন্তর প্রচেষ্টায় দেশি-বিদেশি গ্রাহকদের কাছে ইতোমধ্যেই অর্জন করেছে ব্যাপক আস্থা। অন্যান্য পাঁচ তারকা হোটেলের তুলনায় এই হোটেলের খরচও একটু কম। এই হোটেলে বড় ধরনের ডিনার পার্টি অথবা বিশাল সমাবর্তন অনুষ্ঠান কিংবা মিটিং বা ভোজসভার জন্য রয়েছে বিশাল হলরুম। হলরুমে ১২০০ লোকের সমাগম হতে পারে। সরকারি মালিকানাধীন হোটেল সোনারগাঁওয়ের স্ট্যান্ডার্ড রুমের ভাড়া ১৪০ ডলার থেকে শুরু। প্রিমিয়াম রুমের ভাড়া ২০১ ডলার, ডিলাক্স ১৬২ ডলার। তবে বাঙালি স্যুইট ৪০৫ ডলার। এছাড়া ইন্টারন্যাশনাল স্যুইট ৬০৫ ডলার পর্যন্ত। স্থানীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৪৮ হাজার টাকা।

সোনারগাঁও হোটেলের বিভিন্ন কক্ষের ভাড়া

ডিলাক্স টুইন: আয়তন ২৮ বর্গমিটার। এতে রয়েছে ফ্ল্যাট স্ক্রীন এলসিডি টিলিভিশন, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট, ক্যাবল টেলিভিশন চ্যানেলস। এর ভাড়া ১২০ ডলার। তবে,১৪০ ডলার ভাড়ারও ডিলাক্স টুইন রয়েছে।

প্রিমিয়ার কিং: এর আয়তন ২৮ বর্গ মিটার। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার মধ্যে রয়েছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ, লেড টিভি, ক্যাবল টেলিভিশন চ্যানেলস। নতুন সুবিধার মধ্যে রয়েছে সুইমিং পুল বা সিটি ভিউ সুবিধা । এছাড়াও বাড়তি সুবিধা হিসেবে রয়েছে বিনামূল্যে চা, কফি ও নাস্তা সরবরাহ। এর ভাড়া ১৬০ ডলার।

প্রিমিয়ার টুইন: প্রিমিয়ার কিং এর মতো সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন। এর ভাড়াও ১৬০ ডলার।

প্যাসিফিক সিঙ্গেল: রুমের আয়তন ২৮ বর্গমিটার । প্যাসিফিক লাউঞ্জে রয়েছে অত্যন্ত আরামদায়কভাবে নিযুক্ত নানাবিধ সুযোগ। এর ভাড়া ১৮০ ডলার।

প্যাসিফিক টুইন: প্যাসিফিক সিঙ্গেলের অনুরূপ সুবিধা সংবলিত। এর ভাড়া ২০০ ডলার।

জুনিয়র স্যুইট: ৫৬ বর্গ মিটার আয়তনের কিং সাইজ বেড সিটি ভিউ। রয়েছে ইলেকট্রনিক নিরাপদ রুমে আলাদা থাকার জায়গা। ভাড়া ২২০ ডলার। আবার, ২৪০ ডলার ভাড়ারও জুনিয়র স্যুইট রয়েছে এই হোটেলে।

এক্সিকিউটিভ কিং স্যুইট: ৬৩ বর্গ মিটার আয়তনের আরামদায়ক সুইমিং পুল বা সিটি ভিউ সুবিধা সংবলিত রুম। এর ভাড়া ২৯০ ডলার। অন্যদিকে, ৩১০ ডলার ভাড়ার এক্সিকিউটিভ কিং স্যুইটও রয়েছে এই হোটেলে।

বাঙ্গালী স্যুইট: ছয় বা ততোধিক অতিথিদের জন্য সুইমিং পুল সুবিধা বা সিটি ভিউ কিং বেড রুম সংবলিত এই স্যুইটের আয়তন ৮৪ বর্গমিটার। এর ভাড়া ৩৯০ ডলার। আবার, ৪১০ ডলার ভাড়ার বাঙ্গালি স্যুইটও রয়েছে।

রুম সংখ্যা, বুকিং ব্যবস্থা এবং বুকিং বাতিল: এই হোটেলে মোট ৩০৪ টি শীতাতপ নিয়ন্ত্রীত কক্ষ আছে। বুকিংয়ের জন্য সরাসরি যোগাযোগ করতে হয় কিংবা ফোন, ই-মেইল অথবা অনলাইনেও বুকিং করা যায় রুমের অগ্রীম বুকিং বাতিল করতে হলে বুকিংয়ের নির্দিষ্ট দিনের একদিন পূর্বে তা বাতিল করতে হবে। তবে কোন চার্জ কাটা হয়না।

রুম ব্যবহারের শর্তাবলী: রুম ভাড়ার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলী থাকা সত্ত্বেও রুমের ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত লোকজন বা শিশুদের জন্য কিংবা এরূপ ঘটনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য হবে। এছাড়াও রুমের ভাড়া রুমের সহজ প্রাপ্তির উপর নির্ভর করে এবং ক্ষেত্র বিশেষে অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে।

সুযোগ-সুবিধা এবং সেবা সমূহ: এই হোটেলের হেলথ ক্লাবে রয়েছে স্বয়ং সম্পূর্ণ ব্যায়ামাগার, রয়েছে মেসেজ ট্রিটমেন্টসহ স্যোনা এবং ষ্টীম রুম। বিনোদন পিয়াসীরা উপভোগ করতে পারবেন ঝাঁকালো সুইমিং পুল, টেনিস কোর্ট এবং স্কোয়াশ কোর্ট। এখানকার হেলথ ক্লাবে শিশু এবং বয়স্কদের জন্য রয়েছে নির্দেশক। বিউটি ট্রিটমেন্ট এবং চুলের জাঁকজমক সাজের জন্য রয়েছে সেলুন। এছাড়াও বিয়ের কনের সজ্জা, স্কিন কেয়ার, হেয়ার কাট, ফেসিয়াল এবং অন্যান্য বিউটি ট্রিটমেন্টের আয়োজন রয়েছে কাউন্টিএন্ড বিল্ডংয়ের তৃতীয় তলায়। অতিথিদেরকে দেয়া হয় সজীবকারক চা এবং কফি।

সুবিধা: হোটেলে নিম্নোক্ত সুবিধা সমূহ পাওয়া যায়। ১। এয়ার লাইন ট্রাভেল এজেন্সীজ ২। ব্যাংক  ৩। স্যুভেনির এবং হস্তশিল্পের দোকান ৪। কার্পেটের দোকান ৫। জুয়েলারী দোকান ৬। বুক ষ্টল ৭। আর্ট গ্যালারি ৮। ফটোগ্রাফী শপ ৯। বাণিজ্যিক অফিস ১০। প্রহরা ব্যবস্থা ১১। লিমুজিন রেন্টাল ১২। স্বাস্থ্য কেন্দ্র ১৩। লন্ড্রি সেবা ১৪। শপিং আর্কেড ১৫। গলফ কোর্স ১৬। সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ভাড়া ভিত্তিক অফিস।

নন-বোর্ডার সুবিধা: এই হোটেলের নন-বোর্ডার অতিথিদের জন্য সুইমিং পুল ব্যবহার তথা হেলথ ক্লাবের সদস্য হওয়ার সুবিধা রয়েছে। সদস্য ফি ১ বছরের জন্য ১,২০,০০০/= টাকা, ৬ মাসের জন্য ৮৪,০০০/= টাকা। প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে ১ দিনের জন্য ১,৩০০/=টাকা এবং শিশুদের ক্ষেত্রে ৭০০/= টাকা। সদস্যরা বছরের যে কোন সময় সাঁতার কাটতে পারবে। এছাড়াও সুইমিংপুলে নারী, শিশু ও বড়দের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। ১২ বা তদূর্ধ্ব বয়স্কদের জন্য ১ মাসের প্রশিক্ষণ খরচ ১৫,০০০/= টাকা এবং ১২ বছরের নীচে শিশুদের ১ মাসের প্রশিক্ষণ খরচ ১২,০০০/= টাকা। সপ্তাহে চারদিন করে ১৬টি ক্লাস। যোগাযোগ নং-৮১১১০০৫

অতিথিদের জন্য হেলথ ক্লাব সুবিধা: অতিথিদের জন্য সুইমিংপুল, হেলথ ক্লাব ফ্রি। হেলথ ক্বাবের জন্য বাহিরের অতিথিদের অর্থ প্রদান করতে হয়। সে তথ্য কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলে দিবে।

প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সাধারণত পর্যটন কাল শীতকালেই ভিড় বেশি হয়। হোটেলটির পাশেই রয়েছে ব্যাংক ও সৌদি এয়ারলাইন্স অফিস ও Money Exchange এর অফিস।এছাড়া সোনারগাঁও হোটেলে নিজস্ব পরিবহনের ব্যবস্থা রয়েছে, তার জন্য আগে থেকে যোগাযোগ করতে হয়। এখানে কার্ডের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করা যায়। সেক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড গ্রহন করা হয়। তাছাড়া বিদেশি মুদ্রা যেমন-ইউরো, পাউন্ড, রিয়েল ইত্যাদি গ্রহণ করা হয়। প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের ঠিকানা : ১০৭, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা-১২১৫।

২. ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা: ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হচ্ছে ঢাকার একটি বিশালবহুল হোটেল, যেটি ঢাকার রমনায় অবস্থিত। এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম পাঁচ তারকা হোটেল। হোটেলটি চালু হয় ১৯৬৬ সালে ইন্টার-কন্টিনেন্টাল ঢেকা নামে যখন পূর্ব পাকিস্তান এর রাজধানীর নাম ছিল ঢেকা। এর স্থপতি ছিলেন উইলিয়াম বি.ট্যাবলার। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনার সাক্ষী এই হোটেল। ১৯৭০-এর নির্বাচনের পর থেকে এতে অনেক রাজনৈতিক ঘটনা সংঘটিত হয়। ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে আন্তজার্তিক রেড ক্রস এটিকে নিরপেক্ষ স্থান হিসাবে ঘোষনা করে। ১৯৮৩’র আগ পর্যন্ত ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল গ্রুপ এটি পরিচালনা করতো। যখন এটি শেরাটন নিয়ে নেয়, তখন এর নাম হয় শেরাটন ঢাকা হোটেল। ২০১১ সালে শেরাটন ঘোষনা দেয় যে তারা তাদের কার্যক্রম শেষ করবে এবং বাংলাদেশ সরকারকে এটি পরিচালনার দায়িত্ব দিয়ে দিবে, তারপর এটির নাম হয় রূপসী বাংলা হোটেল। ২০১৩ তে ঘোষনা করা হয় যে ICHG আবার ফিরে আসবে এবং এতে বড় ধরনের সংস্কার করে নতুনত্ব তৈরি করা হবে। যেটি ২০১৬ সালে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা নামে চালু করার কথা ছিল। হোটেলটির এই সংস্কার কাজে ৬২০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের বর্তমান অবকাঠামোয় রয়েছে ২২৬টি কক্ষ; যার মধ্যে রয়েছে ৪০ বর্গমিটার আয়তনের ২০১টি ডিলাক্স, প্রিমিয়াম ও এক্সিকিউটিভ কক্ষ, ৬০ বর্গমিটার আয়তনের পাঁচটি সুপিরিয়র স্যুইট, একই আয়তনের ১০টি ডিলাক্স স্যুইট, ৭৫ বর্গমিটার আয়তনের পাঁচটি ডিপ্লোমেটিক স্যুইট এবং ১৫০ বর্গমিটার আয়তনের পাঁচটি প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুইট। ইন্টারকন্টিনেন্টাল দুটি বলরুম ও সাতটি সভাকক্ষ ২১ হাজার বর্গফুটের। প্রধান বলরুমটির নাম রাখা হয়েছে রূপসী বাংলা। আধুনিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত সুইমিং পুল ছাড়াও জিমনেসিয়াম, স্পাসহ আধুনিক সব সুবিধাই রয়েছে ইন্টারকন্টিনেন্টালে। হোটেলটির আশেপাশে শাহবাগ চত্বর, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, রমনা পার্ক, ঢাকা ক্লাব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল,বারডেম হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর অবস্থিত।

৩. রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেল: ঢাকার প্রথম সারির তারকা হোটেলগুলোর একটি হচ্ছে রেডিসন হোটেল। ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন সংলগ্ন এই হোটেল ভবনের স্থাপত্যশৈলী যে কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে কূটনৈতিক পাড়ার নিকটে ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশনের ঠিক দক্ষিণ পাশেই এর অবস্থান। হোটেলটির কক্ষগুলো সম্পর্কে: হোটেলটিতে ২০৪ টি কক্ষ এবং স্যুইট আছে। কক্ষগুলোয় কিং, কুইন এবং ডবল বেল, ওয়্যারড্রব, চা/কফি প্রস্তুত করা, স্যাটেলাইট সংযোগসহ টেলিভিশন এবং উচ্চগতির ইন্টারনেট সুবিধা আছে। প্রতিদিনের নাস্তা, লন্ড্রি এবং ড্রাই ক্লিনিং, বিমানবন্দর থেকে পরিবহন সান্ধ্যকালীন ক্যানাপী এবং পানীয়ের ব্যবস্থা আছে। লাউঞ্জ এবং কক্ষ থেকে লোকাল ফোন কল করার সুবিধাও আছে।

ডিলাক্স রুম: ২৮ বর্গফুটের এই সুসজ্জিত কক্ষগুলোয় টেবিল, ওয়্যারড্রব, চেয়ারসহ বিভিন্ন আসবাব এর ব্যবস্থা আছে। এখানে একটি কুইন অথবা দু’টি ডবল বেড থাকে।

আটরিয়াম রুম: ৩৬ বর্গফুটের এই কক্ষগুলোয় একটি কিং অথবা দু’টো ডবল বেড থাকে। সাথে বড় ডেস্ক, চেয়ার ওয়্যারড্রোব ইত্যাদি থাকে। সাধারণ গেস্ট রুমের জন্য ২২৫ ডলার, স্পেশাল প্যাকেজের জন্য ২৭০ ডলার, স্পা প্যাকেজসহ ২৮৫ ডলার খরচ হবে।

বিজনেস ক্লাস রুম: ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে যারা নিয়মিত ভ্রমণ করেন তাদের কথা বিবেচনায় রেখে বিজনেস ক্লাস রুম সাজানো হয়েছে। এখানে প্রতিদিন সকালের নাস্তা পরিবেশন করা করা হয়। এছাড়া সাপ্তাহিক পত্রিকা, লন্ড্রি এবং ড্রাই ক্লিনিং সুবিধা দেয়া হয়। দিনের যেকোন সময় বিজনেস ক্লাস লাউঞ্জে কাটাতে পারেন বিজনেস ক্লাস রুমের অতিথিগণ। আর প্রতি সন্ধ্যায় কানাপি এবং পানীয় উপভোগ করতে পারেন। আর অন্যান্য হোটেলের মতই ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা থাকছে। ৩২০ ডলার খরচ হবে এখানে এক রাত কাটাতে।

এক্সিকিউটিভ স্যুইট: এটি হোটেলের আট তলায় অবস্থিত। এখানে অত্যন্ত সুপরিসর জায়গা আছে। এখানকার গ্রাহকগণ বিজনেস ক্লাসের সব সুবিধাই ভোগ করেন। এছাড়া ক্লাব লাউঞ্জের সুবিধা পান এরা। ৬২৫ ডলার খরচ হবে এখানে এক রাত কাটাতে। খাদ্য এ পানীয়ের জন্য ৭টি আউটলেট আছে এখানে-

চিট চ্যাট: প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত খোলা থাকে। ফিটনেস সেন্টাররের পাশে অবস্থিত এই আউটলেট থেকে মিল্কশেক এবং স্যান্ডউইচের মত হালকা খাবার পরিবেশিত হয়। বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দেবার জন্য এটি আদর্শ।

এছাড়া হোটেলটির উন্মুক্ত স্থানগুলোয় তার বিহীন ইন্টারনেট সেবা উপভোগ করেন অতিথিরা। দেহ মনের চাঙা ভাব আনার জন্য নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য স্পা এর ব্যবস্থা আছে এখানে। দেহ এবং মুখমন্ডলের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এ্যারোমাথেরাপী এবং রিফ্লেক্সোলজির সুযোগ আছে। এখানকার অতিথিরা আউটডোরপুলে শরীর চর্চা, টেনিস খেলা এবং কুর্মিটোলা গলফ কোর্টে গলফ খেলার সুযোগ পান। একটি অত্যাধুনিক জিমনেসিয়ামও আছে। আমেরিকা এবং উত্তর ইউরোপসহ বিভিন্ন বিভিন্ন মহাদেশের খাবার পরিবেশিত হয় এখানে। এই হোটেলে অতিথিরা গড়ে ২ দিনের কম সময় থাকেন। তাই তাদের জন্য দ্রুত লন্ড্রি সেবা দেয়া হয়। রাত ৮টায় কাপড় দিলে সেদিন রাতে সেটা গ্রাহককের হাতে পৌঁছে দেয়া হয়। এছাড়া রয়েছে বিনে পয়সায় ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ, চা/কফি বানানোর ব্যবস্থা, ২৪ ঘন্টার মিনি বার এবং রুম সার্ভিস, স্যাটেলাইট চ্যানেলসহ রিমোট কন্ট্রোলড টেলিভিশন, স্ব নিয়ন্ত্রিত শীতাতপ নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা এবং সরাসরি ডায়াল করার সুবিধাসহ টেলিফোন ব্যবস্থা। কেউ সকালে দ্রুত বেরোতে চাইলে তিনি সকালের নাস্তা প্যাকেটেও নিয়ে যেতে পারেন।

এখানে ৩০,০০০ বর্গফুটের স্পেস রয়েছে। যেখানে বিয়ের অনুষ্ঠান, ভোজ সভাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আয়োজন করা যায়। এখানে অনুষ্ঠানগুলোর জন্য ক্যাটারিং সার্ভিস দেয়া হয়। এছাড়া রয়েছে LCD প্রোজেক্টর।কেউ চাইলে ২০ ডালারের বিনিময়ে একদিনের জন্য উচ্চগতির তারবিহীন ইন্টারনেট সেবা নিতে পারেন। বুকিং এর জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা থেকে টোল ফ্রি কল করা যেতে পারে। ১৮০০ ৩৯৫ ৭০৪৬ নম্বরে আর সিঙ্গাপুর থেকে টোল ফ্রি কল করা যেতে পারে ৮০০ ৬১৬ ১২৮৩ নম্বর। আর সরাসারি ঢাকা অফিসেও যোগাযোগ করা যেতে পারে। ই-মেইল করা যেতে পারে [email protected] এই ঠিকানায়। এছাড়া ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে অনলাইনেও বুকিং দেয়া যায়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে: এয়ারপার্ট রোড, জোয়ারসাহারা, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা।

হিমালয়ের পরবর্তী সংখ্যায় বাংলাদেশের বাকি পাঁচ তারকা হোটেলগুলোর পরিচয়ও হিমালয়ের পাঠকদের জন্য ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরা  হবে। বাংলাদেশে আরো যেসব পাঁচ তারকা হোটেল রয়েছে।

৪. ইউনিক হোটেল এন্ড রিসোর্ট লিঃ হোটেলটির অবস্থান প্লট নং ০১, সি ডব্লিউ এন, বি, রাস্তা-৪৫, গুলশান-২, ঢাকা।

http://www.uhrlbd.com/

৫. হোটেল সারিনা লিঃ হোটেলটির অবস্থান হাউজ নং ২৭, রোড নং ১৭, বনানী বা/এ, ঢাকা-১২১৩।

www.sarinahotel.com

৬. ঢাকা রিজেন্সী হোটেল এন্ড রিসোর্ট: হোটেলটির অবস্থান এয়ারপোর্ট রোড, নিকুঞ্জ ২, ঢাকা-১২২৯

www.dhakaregency.com

৭. লো মেরিডিয়ান ঢাকা: লা মেরিডিয়ান হোটেলটির অবস্থান ঢাকার বিমানবন্দর সড়কের নিকুঞ্জে। কক্ষের বিচারে এটিই বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে বড় পাঁচ তারকা হোটেল। ৭৯/এ বাণিজ্যিক এলাকা, এয়ারপোর্ট রোড, নিকুঞ্জ-২, খিলক্ষেত, ঢাকা-১২২৯

www.lemeridien.com/dhaka

৮. ডরিন হোটেলস এন্ড রিসোর্টস লিঃ হোটেলটির অবস্থান ৬/এ নর্থ গুলশান এভিনিউ বাণিজ্যিক এলাকা, গুলশান-২, ঢাকা-১২১২।

http://doreen.com.bd/

৯. সী-গাল হোটেল লিমিটেড: হোটেল সি-গালে (পাঁচ তারকা) সর্বনিম্ন ৩ হাজার ৭৫৭ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৮৭০ টাকা প্রতিরাতের জন্য কক্ষপ্রতি ভাড়া নেয়া হয়। এরা রেগুলার হিল সাইড ৩ হাজার ৭৫৭ টাকা, রেগুলার সি-সাইড ৪ হাজার ০৩৫ টাকা, ডিলাক্স হিল সাইড ৯ হাজার ৫৯২ টাকা, ডিলাক্স ৯ হাজার ৮৭০ টাকা এবং স্যুইট রুম ৯ হাজার ৭৪১ টাকা ভাড়া নেয়। এদের অফ সিজনে ডিসকাউন্ট থাকে। এসব ভাড়া কিন্তু কমতে বা বাড়তে পারে। অন্যান্য তারকা হোটেলের মতো এখানে সব সুবিধা আছে। এটা কক্সবাজারের প্রথম তারকা হোটেল। সী-গাল হোটেলের ঠিকানা: হোটেল মোটেল জোন, কক্সবাজার বীচ, কক্সবাজার।

http://www.seagullhotelbd.com

১০. ওসান প্যারাডাইস লিমিটেড: হোটেলটির অবস্থান প্লট নং ২৮ ও ২৯, কলাতলী রোড, কক্সবাজার।

http://www.oceanparadisehotel.com

১১. সায়মন বীচ রিসোর্ট লিঃ হোটেলটির অবস্থান মেরীন ড্রাইভ রোড, কলাতলী, কক্রবাজার।

http://www.sayemanresort.com/

১২. রেডিশন ব্লু বে ভিউ: হোটেলটির অবস্থান এস এস খালেদ রোড, লালখান বাজার, চট্রগ্রাম।

http://www.radissonblu.com/hotel-chittagong

১৩. রয়্যাল টিউলিপ সী পার্ল বীচ রিসোর্ট এন্ড স্পা: হোটেলটির অবস্থান জালিয়া পালং, ইনানী, উখিয়া, কক্সবাজার।

http://www.royaltulipcoxsbazar.com

১৪. গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ: হোটেলটির অবস্থান রাধানগর, বালিশীর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার

http://www.grandsultanresort.com/

১৫. মম ইন লিমিটেড: হোটেলটির অবস্থান নওদাপাড়া রংপুর রোড, বগুড়া

http://momoinn.com/

১৬. হোটেল জাবীর প্যারাডাইস লিমিটেড: হোটেলটির অবস্থান ১২৫৬, এম.এম. আলী রোড, যশোর-৭৪০০।

সূত্র: বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, হোটেল ও রেস্তোরাঁ সেল




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *