উল্লেখযোগ্য খবর
সম্পাদক পরিষদের বিবৃতি খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত পরিবর্তন নেই স্টাফ রিপোর্টার (১০ মিনিট আগে) ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বুধবার, ৬:১৪ অপরাহ্ন mzamin facebook sharing button twitter sharing button skype sharing button telegram sharing button messenger sharing button viber sharing button whatsapp sharing button প্রবল আপত্তির মধ্যেই সম্প্রতি আলোচিত ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’ জাতীয় সংসদে পাস হওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে সম্পাদক পরিষদ। এর মাধ্যমে এই আইনটি সম্পর্কে সম্পাদক পরিষদসহ সংবাদমাধ্যমের অংশীজন এত দিন যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা প্রকাশ করে আসছিলেন, সেটা যথার্থ বলে প্রমাণিত হয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত করে নতুন আইনে শাস্তি কিছুটা কমানো এবং কিছু ধারার সংস্কার করা হয়েছে। তাই শুধু খোলস পরিবর্তন ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনে গুণগত বা উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন নেই। বাকস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এই বিষয়গুলো খর্ব করার মতো অনেক উপাদান এ আইনে রয়েই গেছে। বুধবার পরিষদ সভাপতি মাহফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়। এতে বলা হয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৯টি ধারা (৮, ২১, ২৫, ২৮, ২৯, ৩১, ৩২, ৪৩ ও ৫৩) স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে ভীষণভাবে ক্ষতি করবে বলে সংশোধনের দাবি জানিয়েছিল সম্পাদক পরিষদ। এখন সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাতটি ধারায় সাজা ও জামিনের বিষয়ে সংশোধনী আনা হয়েছে। কিন্তু অপরাধের সংজ্ঞা স্পষ্ট করা হয়নি, বরং তা আগের মতোই রয়ে গেছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১ ও ২৮ ধারা দুটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির হাতিয়ার ও বিভ্রান্তিকর হিসেবে বিবেচিত হওয়ায় জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর থেকে ধারা দুটি বাতিলের আহ্বান করা হয়েছিল। শাস্তি কমিয়ে এই দুটি বিধান রেখে দেয়ায় এর অপপ্রয়োগ ও খেয়ালখুশিমতো ব্যবহারের সুযোগ থেকেই যাবে। বিবৃতিতে বলা হয়, আইনটি কার্যকর হলে আইনের ৪২ ধারা অনুযায়ী বিনা পরোয়ানায় সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে তল্লাশি, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সার্ভারসহ সবকিছু জব্দ ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবে পুলিশ। এর মাধ্যমে পুলিশকে কার্যত এক ধরনের ‘বিচারিক ক্ষমতা’ দেয়া হয়েছে, যা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। বিজ্ঞাপন আইনের চারটি ধারা জামিন অযোগ্য রাখা হয়েছে। সাইবার-সংক্রান্ত মামলার সর্বোচ্চ শাস্তি ১৪ বছরের জেল ও কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। সম্পাদক পরিষদ চায়, ডিজিটাল বা সাইবার মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধের শাস্তি হোক। কিন্তু সাইবার নিরাপত্তা আইনের মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশির ভাগ ধারা সন্নিবেশিত থাকায় এই আইন কার্যকর হলে পূর্বের ন্যায় তা আবারও সাংবাদিক নির্যাতন এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের হাতিয়ার হিসেবে পরিণত হবে। তাই সাইবার নিরাপত্তা আইনকে নিবর্তনমূলক আইন বলা ছাড়া নতুন কিছু হিসেবে বিবেচনা করা যাচ্ছে না বলে মনে করে সম্পাদক পরিষদ।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স- জাতীয় পতাকাবাহী ক্যারিয়ার

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স-এর জানা অজানা তথ্য 

হিমালয় ডেস্ক: দেশি বিদেশী অনেকগুলো এয়ারলাইন্স আমাদের দেশে যাত্রী সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এয়ারলাইন্স সম্পর্কে মানুষের কৌতূহলেরও শেষ নেই। পাঠকদের সামান্য কৌতূহল মেটাতেই এ সংখ্যার প্রচ্ছদ রচনা। পর্যায়ক্রমে সরকারি বেসরকারি অন্যান্য এয়ারলাইন্স সম্পর্কেও বিস্তারিত তথ্য জানা হবে।  বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আমাদের জাতীয় বিমান সংস্থা। এর যাত্রা শুরু হয়েছিল আজ থেকে ৪৭ বছর আগে। সম্ভবত যখন আমাদের সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশের স্বাধীন মানুষগুলো আকাশপানে তাকিয়ে ভেবেছিল- একদিন আমাদেরও হবে এক স্বপ্নতরী, যাতে চড়ে উড়ে যাওয়া যাবে দূর-দূরান্তে। বাংলাদেশের জনগণের সেই আশা ও আকাঙ্ক্ষাই জন্ম দিয়েছে বিমানের। যার ডানায় চড়ে তারা ছাড়িয়ে যেতে পারবে সূর্যাস্তের রক্তিম দিগন্তটাকেও। আর ওই স্বপ্নটা সত্য হয়েছিল ১৯৭২ সালের ৪ জানুয়ারি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিজ হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান বিমান। সরকারের দেওয়া বিমানবাহিনীর একটি ডিসি-৩ এয়ারক্রাফটের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এ যাত্রা। ১৯৭২ সালের ৭ মার্চ চট্টগ্রাম ও সিলেটে এবং ৯ মার্চ যশোরে একটি ফ্লাইটের মাধ্যমে আকাশে উড়ে বিমান। এভাবেই শুরু হয়েছিল বিমানের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রম। এরপর থেকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি ঐতিহ্যের এ ধারকটিকে। অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের তিন দিন আগে অর্থাৎ ৪ মার্চ তারিখে ১৭৯ জন যাত্রীকে লন্ডন থেকে ঢাকায় নিয়ে আসার মাধ্যমে বিমানের প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট সম্পন্ন হয়।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স-এর বর্তমান চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী
বিবিপি, এনডিইউ, পিএসসি এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ক্যাপ্টেন ফারহাত হাসান জামিল।  এয়ার মার্শাল মুহাম্মদ এনামুল বারী, বিবিপি, এনএনইউ, পিএসসি (অবসরপ্রাপ্ত) নিযুক্ত হয়েছেন বিমানের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান। তিনি ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (বিএএফ) তে যোগ দেন এবং ১৯৮১ সালের জানুয়ারিতে জেনারেল ডিউটিস (পাইলট) শাখায় কমিশন করেন। তিনি বিভিন্ন যোদ্ধা স্কোয়াড্রন, উইংস এবং বিএএফ বেসগুলিতে আদেশ দেন। এয়ার মার্শাল এনামুল বারী বিমান বাহিনীর পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক এবং বিমান বাহিনীর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ব্যাপকভাবে বিএএফ এবং তার গতিশীলতা, পেশাদারি এবং সমবেদনা জন্য বহুল প্রশংসিত। তিনি ঢাকা, মিরপুরের ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ এবং ইন্দোনেশিয়ার এয়ার ফোর্স কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের স্নাতক। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি জাতীয় প্রতিরক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকর্মী। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সঙ্গে ৩৫ বছর ধরে দীর্ঘদিন ধরে তাঁর দীর্ঘ সেবা কর্মসূচির সময় তিনি মিরপুরের কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের ডিরেক্টরিং স্টাফ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কমান্ড গ্রহণ করার আগে তিনি সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। চীফ অব এয়ার স্টাফ অপারেশনস অ্যান্ড ট্রেনিং এন্ড অ্যাসস্ট। বছরের জন্য এয়ার স্টাফ প্রশাসনের প্রধান মো। ২০১৫ সালের জুন মাসে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বিমান বাহিনীর প্রধান হিসাবে ৩ বছরের মেয়াদ সফলভাবে সম্পন্ন করার পর তিনি অবসর গ্রহণ করেন। এয়ার মার্শাল এনামুল বারী ২০০৭ – ২০১০ সময়কালে বিমানে পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ছিলেন এবং বোর্ড সদস্যদের একটি যৌথ দল গঠন করেন। এবং বিমান ব্যবস্থাপনাটি সফলভাবে বোয়িং কোম্পানির ১০ টি নতুন প্রজন্মের বিমানের কেনার চুক্তিটি শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

২০০৭ সালে বিমান পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ২০০৮ সালে নতুন প্রজন্মের ১০টি এয়ারক্রাফটের জন্য বোয়িং এয়ারক্রাফট কোম্পানির সঙ্গে একটি চুক্তিতে আসে বিমান। ১০টি এয়ারক্রাফটের মধ্যে বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর আছে ৪টি, ২টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ ও ৪টি বোয়িং ৭৮৭। বিমানের ইতিহাসে যা সবচেয়ে বড় চুক্তি। দুটি ড্রিমলাইনার ছাড়া বাকি আটটি এয়ারক্রাফট ইতিমধ্যেই বিমানের বহরে যুক্ত হয়েছে। বাকি দুটো ড্রিমলাইনার বহরে যোগ হবে ২০১৯ সালের জুলাই ও সেপ্টেম্বরে। বোয়িং এয়ারক্রাফটগুলো বহরে যোগ করতে সরকারের পক্ষ থেকে আর্থিক গ্যারান্টি প্রদানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের জন্য বিমান কৃতজ্ঞ। এখন বিমানের বহরে আছে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, পাঁচটি  বোয়িং ৭৩৭-৮০০, দুটি বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার এবং তিনটি ড্যাশ-৮ কিউ-৪০০। আরো একটি  বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট এপ্রিল ২০১৯ এর শেষ সপ্তাহে বিমান বহরে যুক্ত হচ্ছে। আইএটিএ সংস্থার সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিশ্বজুড়ে ১৫টি গুরুত্বপূর্ণ শহরের যোগাযোগ ও অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্কের ৭টি গন্তব্যকে এক সুতোয় বেঁধেছে বিমান। তবে কিছু প্রক্রিয়াধীন চুক্তি রয়েছে যা সম্পন্ন হলে মোট ৫২টি দেশে সেবা প্রদানের সুযোগ পাবে সংস্থাটি। এর মাধ্যমে বেশিরভাগ গন্তব্যেই সরাসরি বা একটি বিরতি নিয়ে যেতে পারবে বিমান। ঢাকা থেকে অন্যান্য আঞ্চলিক গন্তব্যগুলোতে সুবিধাজনক ট্রান্সফার কানেকশন সহজেই মিলবে। সুপ্রশিক্ষিত ও নিবেদিত কর্মী ও নিরাপত্তায় প্রশংসনীয় রেকর্ডের জন্য বিমানের রয়েছে দারুণ সুখ্যাতি।

গ্রাহকদের চাহিদা ও তাদের ক্রমবর্ধমান প্রত্যাশাগুলো পুরোপুরি বুঝতে পারে বিমান। আর তাই এয়ারক্রাফট, সেবার মান, নেটওয়ার্ক, কেবিনের ইন্টেরিওর এবং ইন-ফ্লাইট বিনোদনেও উন্নয়ন প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে বিমান। বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনারটিতে সংযুক্ত করা হয়েছে বিশ্বমানের ইনফ্লাইট বিনোদন (আইএফই) সিস্টেম। যাত্রীরা এখন ভূমি থেকে ৪৩,০০০ ফুট উঁচুতেও ওয়াই-ফাই উপভোগ করতে পারবেন এবং চলার পথেই বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে ফোন-কল করতে পারবেন। এমনকি বিশ্বের নামকরা ৯টি টিভি চ্যানেল এখন অন-বোর্ড লাইভ সম্প্রচার করছে। যাত্রীভেদে রুচিতে আছে ভিন্নতা। আর সেই অনুযায়ী ইনফ্লাইট বিনোদনে রয়েছে বেশকটি ক্লাসিক ও ব্লকবাস্টার সিনেমা, নাটক, টেলিফিল্ম, গান ও দারুণ সব ভিডিও গেমস খেলার সুযোগ।

চলার পথে যাত্রীরা চাইলে চমৎকার একটি থ্রিডি  মানচিত্র দেখতে পারবেন। বোয়িং ৭৮৭-এর বিজনেস ক্লাসের আসনগুলো ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত বাঁকানো যায়। মানে আসনগুলো একদম ফ্ল্যাট বেড। বড় আকারের জানালা ও নিরিবিলি কেবিনে আছে মুড লাইট, ভ্রমণে যা যোগ করবে এক বাড়তি সতেজতার অভিজ্ঞতা। জ্বালানি-সাশ্রয়ী ড্রিমলাইনারটি অন্য এয়ারক্রাফটগুলোর তুলনায় ২০ শতাংশ কম জ্বালানিতে চলে। সবুজ পরিবেশের জন্য যা এক বড় অবদান বটে।

যাত্রীদের ইন-ফ্লাইট অভিজ্ঞতা যতটা সম্ভব উপভোগ্য ও আরামদায়ক হবে, এমনটা নিশ্চিত করাই বিমানের লক্ষ্য। বিমানের প্রতিটি ফ্লাইটেই তাই যাত্রীদের ব্যক্তিগত চাহিদানুযায়ী সেবা প্রদান ও খুঁটিনাটি সকল বিষয়ে মনযোগ দেওয়ার মাধ্যমে ঐতিহ্যবাহী বাঙালি আতিথেয়তার প্রভাব উপলব্ধি করা যাবে। আর এ সেবা প্রদান করে আসছেন বিমানের নিবেদিতপ্রাণ পেশাদার কেবিন কর্মীরা। নিজস্ব এয়ারক্রাফটগুলোর পাশাপাশি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আরো ২৬টি বিদেশী এয়ারলাইন্সকে সেবা প্রদান করছে বিমানের গ্রাউন্ড-হ্যান্ডলিং ইউনিট। দিনে ৮৫০০টি খাবার তৈরির সক্ষমতা রাখে বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি)। এটি শুধু বিমানেই নয়, আরো অনেকগুলো বিদেশি এয়ারলাইন্সেও খাবার সরবরাহ করছে।

বিমানের ক্রমবর্ধমান কর্মী চাহিদার যোগান দিতে গ্রাউন্ড, ফ্লাইট সার্ভিস ও কারিগরি বিভাগের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ট্রেনিং সেন্টার (বিএটিসি)। ইএএসএ (ইউরোপিয়ান এভিয়েশন সেফটি এজেন্সি) ) সনদপ্রাপ্ত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি

স্থানীয় ও বিদেশি এয়ারলাইন্সগুলোর কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সেমিনারের পীঠস্থান হিসেবেও ভূমিকা রেখে আসছে।

বিমানের সহায়ক প্রতিষ্ঠান বিমান পোল্ট্রি কমপ্লেক্স গড়ে উঠেছে ১৯৭৬ সালে। বিমানের তহবিলে নগদ অর্থের প্রবাহ বাড়াতে একটি মুনাফা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৮০ সালের নভেম্বর থেকে চালু হয় এটি। ঢাকার মূল শহর থেকে উত্তর-পশ্চিমে ৪০ কিলোমিটার দূরে সাভারের গণকবাড়ি এলাকার প্রায় ৭৫ একর জায়গা জুড়ে কমপ্লেক্সটির অবস্থান ।

বাংলাদেশের পর্যটনখাতের অন্যতম স্টেক হোল্ডার হিসেবে দেশটির সৌন্দর্য, ঐতিহ্য ও পর্যটন আকর্ষণগুলোর প্রসারেও কাজ করে চলেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড।

রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী হিসেবে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রসিদ্ধ ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হতে পেরে বিমান গর্বিত। এয়ারলাইনটির টেইলে থাকা পরিচয়চিহ্নটি যেন এ জাতির গর্ব, মূল্যবোধ ও আদর্শেরই ইঙ্গিত বহন করে। আর এ জাতির সম্মানকে উঁচুতে তুলে ধরে রাখতে বিমান প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

পরিচালনা পর্ষদ

এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী, বিবিপি, এনডিইউ, পিএসসি, সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান- চেয়ারম্যান

মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, এনডিসি, সিনিয়র সচিব, আইআরডি ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, ঢাকা- পরিচালক

সাজ্জাদুল হাসান, সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়- পরিচালক

মোঃ মহিবুল হক, সচিব, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়- পরিচালক

আব্দুর রউফ তালুকদার, সচিব, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়- পরিচালক

রিয়ার এ্যাডমিরাল মোঃ খুরশেদ আলম (অব), এনডিসি,পিএসসি, সচিব, মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স  ইউনিট, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়- পরিচালক

এয়ার ভাইস মার্শাল এম নাইম হাসান, বিবিপি, ওএসপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, চেয়ারম্যান,

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ  – পরিচালক

এয়ার ভাইস মার্শাল এম আবুল বাশার, বিবিপি, ওএসপি, এনডিসি, এসিএসসি, পিএসসি,

সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (অপারেশন)  – পরিচালক

মেজর জেনারেল ইবনে ফাজাল শায়েকুজ্জামান, বিএসপি, এসজিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি,

ইঞ্জিনিয়ার ইন চীফ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী    – পরিচালক

রুবানা হক, সভাপতি, বিজিএমইএ     – পরিচালক

ব্যারিস্টার তানজিবুল আলম, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট – পরিচালক

জনাব নুর ই খোদা আব্দুল মবিন, এফসিএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমার্জিং রিসোর্সেস লিঃ- পরিচালক

ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেড

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের রূপকল্প, অভিলক্ষ্য, কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ এবং কার্যাবলী

১.১  রূপকল্প (Vision):
বাণিজ্যিক এয়ারলাইন্স হিসেবে বিশ্বমানের পরিসেবা প্রদান।
১.২  অভিলক্ষ্য (Mission):

নিরাপদ, মানসম্পন্ন এবং উন্নতমানের আকাশপথে পরিবহন, ব্যবসা সম্প্রসারন এবং আন্তর্জাতিকভাবে যাত্রী পরিবহনের মাধ্যমে মুনাফা অর্জন করা।
১.  কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ (Strategic Objectives) :

১. নিরাপদ ও মানসম্পন্ন সেবা সম্প্রসারণের মাধ্যমে গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জন।

২. প্রতিষ্ঠানের সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার।

৩. ব্যবসা সম্প্রসারণ ও মুনাফা সর্বোচ্চকরণ।

৪. অভ্যন্তরীণ প্রসেসসমূহের কার্যকারিতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি ।
১.  কার্যাবলী (Functions) :

১. অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক গন্তব্যে নিরাপদ, দক্ষ, পর্যাপ্ত, সাশ্রয়ী এবং সমন্বিত আকাশ পরিবহন সেবা প্রদান করা, ক্রয় ও লীজ গ্রহণের
মাধ্যমে উড়োজাহাজ সংগ্রহ,ব্যবহার ও উড়োজাহাজ এবং অন্যান্য যানবাহনের মেরামত, ওভারহোল, রিকন্ডিশন এবং সংযোজন করা ।

২. উড়োজাহাজ ইঞ্জিন,avionics,যোগাযোগ সরঞ্জাম ও যানবাহনের যন্ত্রাংশ এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি সংযোজন, উৎপাদন,
পুনঃব্যবহারযোগ্য করা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা এবং মেরামত করা ।

৩. যে কোন এয়ালাইন্সকে অথবা আকাশপথে পরিবহন সংস্থাকে গ্রাউন্ডসাপোর্ট সেবা প্রদান করা।

৪. খাদ্য সরবরাহকারী হিসাবে এয়ালাইন্স ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে সরবরাহ করা।

৫. বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে পোল্ট্রি ও অন্যান্য খামার পরিচালনা করা।

৬. আকাশ পরিবহন পরিসেবা খাতের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে যথাপযুক্ত প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা তৈরী করা।

৭. পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহন করা।

বিমান বন্দরে সেবা: বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স  বিমান বন্দরে যাত্রীদের জন্য আন্তর্জাতিক মানের বিভিন্ন ধরনের সেবা চালু রেখেছে।

সূত্র: বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ও বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন

 

 

 

 

বিমানবন্দরে সেবা

Allow us to assist you with your travel needs.

Biman Bangladesh Airlines staff are trained to provide quick and efficient check-in. If your travel takes you through Dhaka for a connecting flight, you will be met by representatives to assist you with flight connections upon arrival. If passengers require any special assistance to their departure gates, we will be happy to escort you to the gate.

Passengers departing Dhaka should arrive at the airport three hours before departure

Please contact your departure airport or a local Biman office during reconfirmation to check if check-in times materially differ from our suggested three hours.

 

CHECK IN

Airport Terminal Directory

Plan ahead for your flight, and check in advance the Terminal for your Biman Flight.

Tips to help speed your way through Airport formalities:

* Report to the Biman Bangladesh Airlines check-in counter on-time

* Keep your ticket, passport and visa documents handy

* Proceed to the security check point; ensure you are not bringing any prohibited items with you

* Keep your passport and boarding pass readily available when entering passenger boarding lounge

Check-in counter closes one hour prior to departure

It is important that you arrive at check-in for your flight On-time. Check-in closes one hour before departure. The boarding gate normally closes 20 minutes prior to departure. This could vary depending on your departure airport.
TRAVEL TIP – Always keep your documents handy

Double check that you have your passport, tickets and all other necessary documents with you before you leave home to embark on your journey.

Airport Lounges:

Lounge access is available for Biman Business Class passengers. The Maslin Lounge, is located on 2nd floor of Hazrat Shahjalal International Airport. Biman Business Class passengers also have access to airport lounges around the world.

Unaccompanied Minor:

Handling Facilities for Unaccompanied Minor is available both at arrivals and departures with prior request during reservation and fulfillment of traveling conditions.

Wheel Chair:

Wheel Chair facilities are available on both arrivals and departures with prior request at the time of reservation.

Transit Passengers:

A dedicated desk for transit/transfer passengers is available round the clock for Biman & Customer Airlines at Hazrat Shahjalal International Airport.

More Details Please visit Biman Bangladesh Airlines Comersial Website.

 

 

 

 

চেয়ারম্যান

এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী
বিবিপি, এনডিইউ, পিএসসি।

 

 

Air Marshal Muhammad Enamul Bari, BBP, ndu, psc (retd.) has been appointed as the Chairman of the Biman Board of Directors. He joined the Bangladesh Air Force (BAF) in 1978 and was commissioned in the General Duties (Pilot) branch in January 1981. He commanded different fighter squadrons, Wings and BAF bases. Air Marshal Enamul Bari also served as the Director of Air Operations and Director of Air training in the Air force. He is widely acclaimed in BAF and beyond for his dynamism, scholastic acumen, professionalism and compassion. He is a graduate from the Defense Services Command & Staff College, Mirpur, Dhaka and the Air Force Command and Staff College Indonesia. He is a fellow of the National Defense University, Washington, DC, USA. During his long illustrious service of 35 years with Bangladesh Airforce, he also served as Directing Staff in Command & staff college Mirpur. Before taking over the command of the Bangladesh Air force, he served as the Asstt. Chief of Air Staff Operations and Training and the Asstt. Chief of Air Staff Administration for 5 Years. He retired after successfully completing his tenure of 3 years as the Chief of Air Staff of Bangladesh Air force in June 2015. Air Marshal Enamul Bari was also a member of the Biman Board of Directors during 2007-2010 and lead a joint team of Board members and Biman management to successfully conclude the agreement for purchase of 10 new generation aircraft from the Boeing Company.

 

ক্যাপ্টেন ফারহাত হাসান জামিল
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও

 

পরিচালনা পর্ষদ

এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী,বিবিপি, এনডিইউ, পিএসসি, সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান – চেয়ারম্যান
মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, এনডিসি, সিনিয়র সচিব, আইআরডি ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, ঢাকা – পরিচালক
সাজ্জাদুল হাসান, সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় – পরিচালক
মোঃ মহিবুল হক, সচিব, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় – পরিচালক
আব্দুর রউফ তালুকদার, সচিব, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয় – পরিচালক
রিয়ার এ্যাডমিরাল মোঃ খুরশেদ আলম (অব), এনডিসি,পিএসসি, সচিব, মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স  ইউনিট,
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
– পরিচালক
এয়ার ভাইস মার্শাল এম নাইম হাসান, বিবিপি, ওএসপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, চেয়ারম্যান,
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ
– পরিচালক
এয়ার ভাইস মার্শাল এম আবুল বাশার, বিবিপি, ওএসপি, এনডিসি, এসিএসসি, পিএসসি,
সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (অপারেশন)
– পরিচালক
মেজর জেনারেল ইবনে ফাজাল শায়েকুজ্জামান, বিএসপি, এসজিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি,
ইঞ্জিনিয়ার ইন চীফ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
– পরিচালক
রুবানা হক, সভাপতি, বিজিএমইএ – পরিচালক
ব্যারিস্টার তানজিবুল আলম, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট – পরিচালক
জনাব নুর ই খোদা আব্দুল মবিন, এফসিএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমার্জিং রিসোর্সেস লিঃ – পরিচালক
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেড

 

 

 

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের রূপকল্প, অভিলক্ষ্য, কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ এবং কার্যাবলী

 

১.১  রূপকল্প (Vision):
বাণিজ্যিক এয়ারলাইন্স হিসেবে বিশ্বমানের পরিসেবা প্রদান।
১.২  অভিলক্ষ্য (Mission):

নিরাপদ, মানসম্পন্ন এবং উন্নতমানের আকাশপথে পরিবহন, ব্যবসা সম্প্রসারন এবং আন্তর্জাতিকভাবে যাত্রী পরিবহনের মাধ্যমে মুনাফা অর্জন করা।
.  কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ (Strategic Objectives) :

১. নিরাপদ ও মানসম্পন্ন সেবা সম্প্রসারণের মাধ্যমে গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জন।

২. প্রতিষ্ঠানের সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার।

৩. ব্যবসা সম্প্রসারণ ও মুনাফা সর্বোচ্চকরণ।

৪. অভ্যন্তরীণ প্রসেসসমূহের কার্যকারিতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি ।
.  কার্যাবলী (Functions) :

১. অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক গন্তব্যে নিরাপদ, দক্ষ, পর্যাপ্ত, সাশ্রয়ী এবং সমন্বিত আকাশ পরিবহন সেবা প্রদান করা, ক্রয় ও লীজ গ্রহণের
মাধ্যমে উড়োজাহাজ সংগ্রহ,ব্যবহার ও উড়োজাহাজ এবং অন্যান্য যানবাহনের মেরামত, ওভারহোল, রিকন্ডিশন এবং সংযোজন করা ।

২. উড়োজাহাজ ইঞ্জিন,avionics,যোগাযোগ সরঞ্জাম ও যানবাহনের যন্ত্রাংশ এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি সংযোজন, উৎপাদন,
পুনঃব্যবহারযোগ্য করা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা এবং মেরামত করা ।

৩. যে কোন এয়ালাইন্সকে অথবা আকাশপথে পরিবহন সংস্থাকে গ্রাউন্ডসাপোর্ট সেবা প্রদান করা।

৪. খাদ্য সরবরাহকারী হিসাবে এয়ালাইন্স ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে সরবরাহ করা।

৫. বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে পোল্ট্রি ও অন্যান্য খামার পরিচালনা করা।

৬. আকাশ পরিবহন পরিসেবা খাতের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে যথাপযুক্ত প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা তৈরী করা।

৭. এয়ালাইন্স পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহন করা।

 

 

Dangerous and Prohibited Articles in Baggage

 

For safety reasons the items listed below must NOT be carried in passenger’s baggage.

Compressed Gasses deeply refrigerated, flammable non-flammable and poisonous) such as butane oxygen, liquid nitrogen, aqualung cylinders and compressed gas cylinders.

Corrosives such as acids, alkali’s, mercury and wet cell batteries and apparatus containing mercury.

Explosives ammunition, fireworks and flares, ammunition including blank cartridges handguns, fire works, pistol caps.

Flammable Liquids and solids such as lighter refills, alcohol, lighter fuel, matches, paints, thinners, fire-lighters, lighters that need inverting before ignition.

Radioactive Materials Briefcases and attaché case with installed alarm devices.

Oxidizing Materials such as bleaching powder and peroxides.

Poisonous and Infectious substances such as insecticides, weed-killers and live virus materials.

Other Dangerous Articles such as magnetized, offensive or irritating materials, knives, alcohol, scissors, sharp instruments, tools, fire arms, ammunition, and their toy replicas are prohibited in the passenger cabin.

 

Exceptions

Medicines and toiletries in limited quantities which are necessary or appropriate for the passenger during the journey, such as hair sprays, perfumes and medicines containing alcohol may be carried. Many of these listed articles can be carried as air cargo provided they are packed in accordance with cargo regulations.

 

European Union Regulations as per regulation 185, 2010..

 

LIST OF PROHIBITED ARTICLES IN PASSENGERS AND CABIN BAGGAGE

Without prejudice to applicable safety rules, passengers are not permitted to carry the following articles into security restricted areas and on board an aircraft:

(a) guns, firearms and other devices that discharge projectiles — devices capable, or appearing capable, of being used to cause serious injury by discharging a projectile, including:

-firearms of all types, such as pistols, revolvers, rifles, shotguns,

-toy guns, replicas and imitation firearms capable of being mistaken for real weapons,

-component parts of firearms, excluding telescopic sights,

-compressed air and CO2 guns, such as pistols, pellet guns, rifles and ball bearing guns,

-signal flare pistols and starter pistols,

-bows, cross bows and arrows,

-harpoon guns and spear guns,

-slingshots and catapults;

(b) stunning devices — devices designed specifically to stun or immobilise, including:

-devices for shocking, such as stun guns, tasers and stun batons,

-animal stunners and animal killers,

-disabling and incapacitating chemicals, gases and sprays, such as mace, pepper sprays, capsicum sprays, tear gas, acid sprays and animal repellent sprays;

(c) objects with a sharp point or sharp edge — objects with a sharp point or sharp edge capable of being used to cause serious injury, including:

-items designed for chopping, such as axes, hatchets and cleavers,

-ice axes and ice picks,

-razor blades,

-box cutters,

-knives with blades of more than 6 cm,

-scissors with blades of more than 6 cm as measured from the fulcrum,

-martial arts equipment with a sharp point or sharp edge,

-swords and sabres;

(d) workmen’s tools — tools capable of being used either to cause serious injury or to threaten the safety of aircraft,

Including:

-crowbars,

-drills and drill bits, including cordless portable power drills,

-tools with a blade or a shaft of more than 6 cm capable of use as a weapon, such as screwdrivers and chisels,

-saws, including cordless portable power saws,

-blowtorches,

-bolt guns and nail guns;

(e) blunt instruments — objects capable of being used to cause serious injury when used to hit,

Including:

-baseball and softball bats,

-clubs and batons, such as billy clubs, blackjacks and night sticks,

-martial arts equipment;

(f) explosives and incendiary substances and devices — explosives and incendiary substances and devices capable, or appearing

capable, of being used to cause serious injury or to pose a threat to the safety of aircraft, including:

-ammunition,

-blasting caps,

-detonators and fuses,

-replica or imitation explosive devices,

-mines, grenades and other explosive military stores,

-fireworks and other pyrotechnics,

-smoke-generating canisters and smoke-generating cartridges,

-dynamite, gunpowder and plastic explosives.

LIST OF PROHIBITED ARTICLES IN HOLD BAGGAGE

Passengers are not permitted to carry the following articles in their hold baggage:

explosives and incendiary substances and devices — explosives and incendiary substances and devices capable of being used to cause serious injury or to pose a threat to the safety of aircraft, including:

-ammunition,

-blasting caps,

-detonators and fuses,

-mines, grenades and other explosive military stores,

-fireworks and other pyrotechnics,

-smoke-generating canisters and smoke-generating cartridges,

-dynamite, gunpowder and plastic explosives

গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং

Biman Bangladesh Airlines offers premium Ground Handling services for all airlines flying to any location within Bangladesh.

 

Biman Bangladesh Airlines provides Ground Handling facilities to all the Airports in Bangladesh. It is approved by the regulatory body, Civil Aviation of Bangladesh, as the sole Ground Handler in Bangladesh to handle all foreign carriers flights operating on commercial basis. It has sufficient ground handling equipments and experienced manpower to handle all type of aircraft.

All schedule/non-schedule operators may contact with the following address to get the latest information/changes relating to Ground Handling at any Airport in Bangladesh.

 

 

CONTACT DETAILS:
Contact for Scheduled Carrier:
Deputy General Manager

Ground Service.

2nd Floor, Administration Building,

Hazrat Shahjalal International Airport, Dhaka.

Phone: (0088) 02 8901303 (Direct)

PABX: 8901500-19 Ext:- 2302/2304/2352

Fax: 882 8901533

SITA: DACCZBG, DACCYBG

E-Mail: [email protected] [email protected]
Contact for Non Scheduled Carrier:
Manager Foreign Carrier Handling Unit (FCHU)

Room # 39 (2nd Floor), Terminal # 01

HSIA, Dhaka

Phone: (0088) 02 8901548/8901529 (Direct)

PABX: 8901500-19 Ext: 2908, 2898, 2883, 2900.

Fax: 882 8901632/8901391

SITA: DACKUBG, DACKKBG, DACKWBG

E-Mail:[email protected][email protected] , [email protected]

উড়োজাহাজ বহরের তথ্য

Our Fleet

​Immediately after the independence, Biman Bangladesh Airlines started its journey on 4th January 1972 with a DC-3 aircraft. After procuring two F-27s, Biman finally took-off on 7th March 1972 with domestic flights to Chittagong and Sylhet from its base at Dhaka. Shortly after, a Boeing 707 aircraft joined the airline’s fleet, allowing Biman to begin international flights. By end of the Seventies, Biman had a fleet of 8 F27 and 5 Boeing 707 to serve domestic and international destinations.

The Eighties was the new era of building Biman fleet with new Fokker 28-4000 in 1981, wide-bodied three DC10-30s joined in 1983, one new DC10-30 joined in 1989. In early 1990, Biman phased out its aging F27 and purchased two new ATPs to serve domestic and some regional destinations. In 1996 Biman also purchased two new Airbus 310-300 from Airbus Company and phased out its ATPs in 2004.

In order to modernize Biman fleet with new generation aircraft, Biman signed two agreements with Boeing in April and May 2008 for purchasing new generation 4 X 777-300ER, 4 X 787-8 and 2 X 737-800 aircraft. Four 777-300ER aircraft joined Biman fleet in October/November 2011, February 2014 and 21 March 2014. Two 737-800s aircraft joined Biman fleet in November/December 2015 and Two 787-8 aircraft joined Biman fleet in August/December 2018 and other two new 787-8 aircraft are scheduled to be delivered by Boeing in July/September 2019. On 16 May 2019, 5th Boeing 737-800 arrives to join Biman fleet. 6th Boeing 737-800 arrives to join Biman fleet in June 30, 2019. Currently Biman is operating 07 domestic and 16 international destinations. Biman is in a bid to operate more domestic destinations, as such procuring two Turbo-Prop aircraft.

 

Biman has already phased out vintage F28 and DC10-30 aircraft from its fleet as a part of fleet modernization. The airline operates its own ancillary and maintenance facilities at Hazrat Shahjalal International Airport.

 




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *