চুয়াডাঙ্গা জেলা শহর থেকে সড়কপথে ভগিরথপুর অথবা হোগলডাঙ্গা গ্রাম হয়ে শাখাওয়াতের মাল্টাবাগানে যেতে হয়। হোগলডাঙ্গা গ্রাম থেকে নৌকায় এবং ভগিরথপুর থেকে গ্রামীণ রাস্তা ধরে বাগানে যাওয়া যায়। দেশের সবচেয়ে বড় এই মাল্টাবাগান দেখতে প্রায় প্রতিদিনই দূরদূরান্ত থেকে পর্যটনপ্রেমী মানুষ ছুটে আসেন। অনেকেই সপরিবারে আসেন এবং বাগানে ছবি তোলেন। গাছ থেকে সবুজ অথচ টসটসে রসে ভরা মাল্টা পেড়ে খান এবং বাড়ির যাওয়ার সময় কিছু কিনে নিয়ে যান। অনেকেই মাল্টার পাশাপাশি কয়েকটি চারাও কিনে নিয়ে যান নিজে লাগানোর জন্য।
শাখাওয়াত বলেন, কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের নিয়মিত পরামর্শ ও সহযোগিতা পাচ্ছেন। এবার ১০ বিঘা জমিতে কমলাবাগান করবেন। চুয়াডাঙ্গা ছাড়াও পাবনা, নওগাঁ, গাইবান্ধা এবং দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষ মাল্টার চারা সংগ্রহ করতে আসেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই, সারা দেশে এই চাষ ছড়িয়ে যাক। তাহলে বিদেশ থেকে আর ফল আমদানি করা লাগবে না। মাল্টা চাষের মাধ্যমে দেশের কৃষি অর্থনীতি চাঙা হবে।